বেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - পাকা বেল খাওয়ার অপকারিতা

কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা জানতে ক্লিক করুনবেল গাছ চিনি না এমন লোক নেই বললেই চলে কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা বেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। তাই আপনিও যদি বেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে নিতে পারেন এ।তে করে বেল নিয়ে যত ছোট বড় প্রশ্ন আপনার মনে ঘুরপাক খায় সব প্রশ্নের উত্তর একসঙ্গে পেয়ে যাবেন।
বেল
বেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কারণ আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে বেলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক নিয়ে। তাই আপনি যদি বেল সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের সঠিক প্রশ্নের উত্তর পেতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়া শুরু করুন।

সূচিপত্রঃ বেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা 

বেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

বেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে নিতে পারেন। কারণ আজকে আমি আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব বেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। পুষ্টিবিদরা বলের বেলের অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে যা আমাদের দেহের নানা রোগ সারাতে সাহায্য করে।
বেল
বেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কারণ বেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ও গুনাগুনে ভরপুর। তাই গরমে আমরা অনেকেই তৃষ্ণা মেটানোর জন্য বেলের শরবত খেয়ে থাকি। আবার অনেকে কাচা বেল পুরিয়ে খেতে পছন্দ করি। একটা কথা সব সময় মনে রাখবেন বেল আপনি যে ভাবেই খান না কেন এর উপকারিতা মিলবে। তাই বেলে এত গুনাগুন থাকার সত্তে আমরা অনেকে বেল খেতে পছন্দ করি না, এটি ঠিক নয়।

কারণ চিকিৎসকেরা বলেন বেলে যে সব উপাদান দেখা যায় বেলের সিজনে একজন মানুষের টানা ৩ মাস বেল খাওয়া উচিত। কারণ আপনি যদি টানা ৩ মাস বেল খেতে পারেন তাহলে যে সব রোগ থেকে বেচে থাকতে পারবেন সারা বছর।

যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য, ত্বকের সমস্যা, ডায়াবেটিস, আলসার, এনার্জি, কিডনি সমস্যার সমাধান, চোখের সমস্যা, হজম শক্তি ও গ্যাস, ক্যান্সার, আর্থ্রাইটিস, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ইত্যাদি।

এছাড়াও আরো অনেক রোগের হাত থেকে রক্ষা করে এই বেল। এটি আমার কথা নয় বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত। তাই আপনি যদি এখনও বেল খাওয়া শুরু না করেন আজকে থেকেই বেল খাওয়া শুরু করুন। নিজেকে সুস্থ্য রাখার জন্য বেলের কোনো বিকল্প নেই।

বেল খাওয়ার অপকারিতা

বেল খাওয়ার তেমন কোনো জটিল অপকারিতা দেখা যায় না। তাই আপনি নিশ্চিন্তে বেল খাওয়া শুরু করতে পারেন। কিন্তু একটা কথা সব সময় মনে রাখবেন, যে কোনো ফল অতিরিক্ত খাওয়া ঠিক নয়। আমরা অনেকে মনে করি বেলে যেহেতু এত গুলো উপকারিতা রয়েছে সেহেতু বেল বেশি বেশি খাওয়া দরকার এই ভুলটি কখনই করবেন না এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।
সব সময় একটা কথা মনে রাখবেন যে কোনো ফল খাওয়ার আগে সেই ফল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে একটু কষ্ট করে জেনে নিবেন এতে আপনার শরীরের জন্যই ভালো হবে। কিন্তু আপনি যদি খাওয়ার ঠিক নিয়ম সম্পর্কে না যেনে থাকেন তাহলে আপনার শরীরের জন্য খারাপ কিছু ভয়ে আনবে। যার কারণে সারা জীবন পস্তাতে হবে।

পাকা বেল খাওয়ার অপকারিতা

আপনারা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন যে বেল খাওয়ার তেমন কোনো অপকারিতা নেই। কিন্তু আমরা অনেকেই মনে করি যে পাকা বেল খাওয়ার বেশ কিছু অপকারিতা রয়েছে কিন্তু পুষ্টিবিদদের মত অনুজায়ই বোঝা যায় যায় পাকা বেল খাওয়ারও তেমন কোনো অপকারিতা নেই যদি সেটা সঠিক নিয়মে খেতে পারেন।তাই সব সময় পুষ্টিবিদরা যে কোনো ফল সঠিক নিয়মে খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে।

পাকা বেল কিংবা কাচা বেল যেটাই খান না কেন অতিরিক্ত খাওয়ার চেষ্টা করবেন না। যদি অতিরিক্ত মাত্রায় খান তাহলে নানা রকমের অপকারিতা দেখা দিবে। আর যদি সঠিক নিয়মে খেতে পারেন তাহলে কোনো ধরনের অপকারিতা দেখা দিবে না। বরং আপনার দেহের বিভিন্ন রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করবে।

খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা

খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে না জানলেই নয়। কিন্তু আমরা অনেকেই মনে করি সকালবেলা খালি পেটে বেল খাওয়া উচিত নয় এতে উপকারের চেয়ে অপকার বেশি হয় এই ধারণাটি একেবারেই ঠিক নয়। কারণ বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত যারা নিয়মিত সকালবেলা খালি পেটে বেল খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করবে তাদের কাছে গেসতে পারবেনা নানা ধরনের রোগ।

বিশেষ করে যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন তাদের জন্য সকাল বেলা খালি পেটে বেল খাওয়া খুবই জরুরী এতে ব্লাড সুগার আস্তে আস্তে কমতে শুরু করে। ছাড়াও যাদের হজমে বা পেটে সমস্যা রয়েছে তারাও গরম কালে নিয়মিত ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে বেল খেতে পারেন। কারণ একটি গবেষণায় প্রমাণিত যে সকাল বেলা বেল বা বেলের শরবত খেলে হজম এবং পেটের যত সমস্যা রয়েছে সব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আবার যাদের শরীর হুরহুর করে বাড়তে শুরু করে তাদের জন্য বেল হতে পারে মহা ঔষধ। কারণ বেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা অধিক সময় পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে ফলে খুব সহজেই ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে এবং ঘন ঘন ক্ষুধা লাগার হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করে। তাই আপনি যদি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তাহলে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে বেল বা বেলের শরবত খেতে পারেন।

বেল খাওয়ার সঠিক সময়

বেল খাওয়ার সঠিক সময় নিয়ে অনেকেই চিন্তার মধ্যে রয়েছে। কিন্তু সত্যি কথা বলতে বেল খাওয়ার কোন নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেওয়া নেই। তাই আপনি চাইলে যেকোনো সময় বেল খেতে পারেন। কিন্তু বেলের শরবত খাওয়ার বৈজ্ঞানিক কিছু সঠিক সময় রয়েছে। তারা বলেন সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে বেলের শরবত খাওয়ার প্রচুর উপকারিতা রয়েছে

যা অন্য সময় খেলে কার্যকর নাও হতে পারে। কিন্তু আপনার শরীর যদি দুপুরবেলায় ক্লান্তি অনুভব করে তাহলে ক্লান্তি কাটানোর জন্য সে সময় বেলে শরবত খেতে পারেন। আবার আপনারা চাইলে রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস বেলের শরবত খেয়ে ঘুমাতে পারেন। এতে করে সারারাত শান্তিতে ঘুমাতে পারবেন।

পাকা বেল খাওয়ার নিয়ম

পাকা বেল খাওয়ার নিয়ম বলতে বলা যায় পাঁচটি উপায়ে খেতে পারেন এতে কোন ধরনের সমস্যা হবে না চলুন জেনে নেই। (১) গাছ পাকা বেল এমনিতেই অনেক সুস্বাদু হয় তাই আপনি চাইলে কোন কিছু না মিশিয়ে খেতে পারেন। (২) গাছ পাকা বেলের সাথে হালকা পরিমাণে চিনি বা গুড় মিশিয়েও খেতে পারেন। (৩) আবার আপনি চাইলে পাকা বেলে কোন কিছু না মিশিয়ে শুধু এক গ্লাস পানি নিয়ে গলিয়ে খেতে পারেন।
(৪) পাকা বেল দুধের সাথে মিশিয়েও খাওয়া যেতে পারে। (৫) আবার অনেকে পাকা বেল হালকা লবণ দিয়ে খেয়ে থাকে।  একটা কথা মনে রাখবেন খাওয়ার সময় অবশ্যই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা মেনে চলবেন এবং পাকা বেলের বিজ কখনোই খাওয়ার চেষ্টা করবেন না। এতে আপনার ক্ষতি হতে পারে। 

কাঁচা বেল খাওয়ার নিয়ম

কাঁচা বেল খাওয়ার নিয়ম, আমরা অনেকেই কাঁচা বেল খেতে পছন্দ করিনা। কিন্তু আপনি কি জানেন পাকা বেলের মত কাঁচা বেলেরও অনেকগুলো উপকারীতা রয়েছে যা আপনি জানলে অবাক হয়ে যাবেন। তাই আপনি চাইলে আজকের পর থেকে কাঁচা বেল খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। কাঁচা বেল  আপনি দুই উপায়ে খেতে পারেন।

তার একটি হল আগুনে পুড়িয়ে তারপর চামিজ দিয়ে ঠুকিয়ে ঠুকিয়ে খাওয়া। আরেকটি হলো শরবত বানিয়ে খাওয়া। কিন্তু আমরা অনেকেই কাচা বেল দিয়ে শরবত বানাতে পারি না। কাচা বেল দিয়ে শরবত বানানোর জন্য পানির সাহায্য নিতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে কাঁচা বেল দিয়ে শরবত তৈরি করা।এর জন্য একটি পাত্র নিয়ে নিন

এরপর পাত্রের মধ্যে পরিমাণ মতো পানি নিয়ে নিন। তারপর পানির মধ্যে কাঁচা বেল ছেড়ে দিন এরপর চুলায় নিয়ে গিয়ে সেদ্ধ করতে শুরু করুন। বেশ কয়েক মিনিট যাওয়ার পর দেখবেন কাচা বেল থেকে পাকা বেলের মতো গ্রান বের হচ্ছে। ঠিক তখনই সেদ্ধ বেলটি নামিয়ে নিবেন এরপর পরিমান মত পানি দিয়ে শরবত তৈরি করে নিন।

খালি পেটে বেল খাওয়ার অপকারিতা

খালি পেটে বেল খাওয়ার অপকারিতা গুলো কি কি চলুন জেনে নেই। আমাদের আশেপাশের মানুষ এবং পাড়া-প্রতিবেশী কিংবা বন্ধু মহল অনেক সময় বলে থাকে খালি পেটে কোন ধরনের ফল খাওয়া উচিত নয়। এতে উপকারের চেয়ে অপকার বেশি হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন এই বার্তাটি একেবারেই ঠিক নয়। কারণ বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণিত এবং পুষ্টিবিদদের মত অনুযায়ী
সকালবেলা যে কোন ফল খাওয়ার বেশ উপকারিতা রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম একটি ফল হল বেল। কিন্তু আমরা অনেকেই খালি পেটে বেল খাওয়ার অপকারিতা খুঁজে থাকি। চিকিৎসকের মতে খালি পেটে বেল খাওয়ার কোন ধরনের অপকারিতা নেই কিন্তু পরিমাণ মতো খেতে হবে। আপনি যদি পরিমাণ মতো খালি পেটে বেল খেতে পারেন তাহলে অনেক রোগের হাত থেকে রক্ষা পাবেন।

কিন্তু আপনি যদি বেল অতিরিক্ত মাত্রায় খাওয়া শুরু করেন তাহলে খালি পেটে কিংবা ভরা পেটে যে অবস্থায় খান না কেন তার জন্য অপকারিতা রয়েছে। তাই পুষ্টিবিদরা সব সময় সঠিক পরিমাণে ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে হোক সেটা বেল কিংবা অন্য ফল। তাই আপনি যদি বেল এর অপকারিতার হাত থেকে বেঁচে থাকতে চান তাহলে অতিরিক্ত বেল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

গর্ভাবস্থায় বেল খাওয়ার উপকারিতা

আপনি যদি একজন গর্ভবতী মা হয়ে থাকেন তাহলে বেল খাওয়ার উপকারিতা জানা আপনার জন্য খুবই জরুরি। কারণ চিকিৎসকেরা গর্ভাবস্থায় বেল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে। পুষ্টিবিদার মতে গর্ভাবস্থায় নানা রকম রোগ মায়েদের শরীরে আক্রমণ করতে দেখা যায়। তাই নানা রকম রোগের হাত থেকে বাঁচার জন্য গর্ভাবস্থায় নিয়মিত পাকা বেল কিংবা কাঁচা বেল খেতে পারেন
বেল
গর্ভাবস্থায় বেল খাওয়ার উপকারিতা

এতে বিশেষ উপকার পাবেন। কারণ বেলে রয়েছে নানা রকমের উপাদান যা আমাদের শরীর চাঙ্গা রাখতে সাহায্য করে। তাই গর্ভকালীন সময়ে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য পাকা বেলের শরবত বা কাচা বেল খান। কারণ গর্ভকালীন সময়ে পাকা বেল কিংবা কাঁচা বেল খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।আবার গর্ভাবস্থায় নিয়মিত বেল খেলে মায়ের সাথে সাথে পেটের সন্তানের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
এছাড়াও দেখা যায় গর্ভকালীন সময় অনেক মায়েদের ক্ষেত্রে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয় এই ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য গর্ভাবস্থায় পাকা বেল বা কাচা বেল খেতে পারেন। গর্ভকালীন সময় দেখা যায় অনেক মায়েরা ক্লান্তি অনুভব করে এই ক্লান্তি থেকেও খুব সহজেই মুক্তি পাওয়ার জন্য নিয়মিত বেলের

শরবত খেতে পারেন। এছাড়াও আমাশয়, পেট ব্যথা, পেট ফাপা, বমি বমি ভাব সহ নানা রকম রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন গর্ভাবস্থায় বেল খাওয়ার কি কি উপকারিতা রয়েছে।

বেল পাতার রস খেলে কি ক্ষতি হয়

বেল পাতার রস খেলে কি ক্ষতি হয় এই সম্পর্কে পুষ্টিবিদরা যা বলে তাই জানানোর চেষ্টা করব। আমরা কম বেশি সবাই জানি বেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। কিন্তু আপনি কি জানেন বেলের মত বেলের পাতায়ও অনেক গুলো উপকারিতা দেখা যায় যদি তা সঠিক নিয়মে খেতে পারেন।বিজ্ঞানের মতে বেলের পাতায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে।

যা আমাদের শরীরের নানা রকম সমস্যার সমাধান করে থাকে যদি সঠিক নিয়মে খেতে পারেন।এছাড়াও বেল পাতায় রয়েছে মারমেলোসিন ও প্যান্টিনস নামক উপাদান যা আমাদের দেহের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তাই যারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত তাদের জন্য বেলের পাতা খাওয়া খুবই উপকারী।মকিন্তু বিজ্ঞানের মতে বেলের পাতা অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়

এতে আপনার শরীরের নানা রকম সমস্যা হতে পারে। আবার পুষ্টিবিদরা আরো জানিয়েছে একটানা কয়েকদিন বেলের পাতা খেলে যৌন শক্তি আস্তে আস্তে কমতে শুরু করে। তাই আমরা বেলের পাতা অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকবো। কিন্তু আপনি যদি সপ্তাহে একদিন বেলের পাতা ব্যবহার করতে পারেন সে ক্ষেত্রে অনেকগুলো স্বাস্থ্য উপকারিতা পাবেন।

সুতরাং বুঝতেই পারছেন বেলের পাতায় যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি অপকারিতাও রয়েছে। তাই আপনি যদি বেলের পাতার স্বাস্থ্য উপকারিতা পেতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ করে নিবেন এতে আপনার জন্যই ভালো হবে। 

বেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা শেষ কথা

গ্রাম অঞ্চলে প্রত্যেকটি বসত বাড়িতে বেল গাছ লাগানো হয় কিন্তু হাতের কাছে থাকা সত্ত্বেও আমরা অনেকেই বেল খাওয়া পছন্দ করি না। কিন্তু আপনি যদি আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়েতে পারেন তাহলে আজকে থেকেই বেল খাওয়া শুরু করবে। কারণ বেলের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান যা আমাদের দেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।পুষ্টিবিদরা বলেন বেলের সিজনে যারা একটানা তিন মাস বেল খেতে পারবে

তাদের কাছে গেছতে পারবেনা অনেক ধরনের রোগ। তাই আপনার বাড়িতে যদি একটি বেল গাছ থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কাঁচা হোক পাকা বেল খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে আপনার শরীরের জন্য অনেক উপকার পাবেন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করবেন শেয়ার করবেন এবং এইরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথেই থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

বেল সম্পর্কে আরো অজানা তথ্য জানার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মারিয়া অনলাইন ব্লকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url