খালি পেটে তোকমা খাওয়ার ২০ টি উপকারিতাসহ খাওয়ার নিয়ম
আজকের আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে খালি পেটে তোকমা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। এছাড়াও তোকমা দানা কিভাবে খেতে হয় বা কখন খেলে ভালো হয়। আবার ওজন কমাতে কিভাবে খেতে হয় এই সমস্ত বিষয় নিয়ে পুরো আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। তাই আপনি যদি তোকমা দানা সম্পর্কে এ টু জেড জানতে চান তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিতে পারেন।
খালি পেটে তোকমা খাওয়ার উপকারিতা |
সূচিপত্রঃ খালি পেটে তোকমা খাওয়ার ২০ টি উপকারিতা
খালি পেটে তোকমা খাওয়ার ২০ টি উপকারিতা
খালি পেটে তোকমা খাওয়ার উপকারিতা না জানলেই নয়। আমরা যারা স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ রয়েছি তাদের জন্য খালি পেটে তোকমা খাওয়ার বিশেষ কিছু উপকারিতা রয়েছে। আমরা অনেকেই রোজার দিনে ইফতারে তোকমার শরবত খেতে পছন্দ করি। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে শুধু রোজার দিনেই নয় এই তোকমার দানা যেকোনো দিনে খাওয়া যেতে পারে।
কারণ তোকমায় রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ। তোকমায় যে সকল পুষ্টি উপাদান দেখা যায় যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগে তাই নিয়মিত তোকমা খেতে ভুলবেন না। আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছেন যাদের অসময়ে অনেক বেশি ক্ষুধার জ্বালায় ভালো লাগেনা তাদের জন্য এইতো তোকমা খাওয়া খুবই উপকারি হবে।
কারণ তোকমা ক্ষুদা নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। তোকমায় যে সমস্ত পুষ্টি উপাদান গুলো দেখা যায় তার মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, আঁশ, ফ্যাটি অ্যাসিড, ক্যালরি, প্রোটিন, আয়রন, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনে আসে।
এই তোকমা ভারতীয় দেশে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে কারণ ভারতীয়রা তোকমার শরবতের পাশাপাশি রান্নার কাজেও ব্যাপক ব্যবহার করতে দেখা যায়।
খালি পেটে তোকমা খাওয়ার ২০ টি উপকারিতা
কোষ্ঠকাঠিন্যঃ পুষ্টিবিদদের মতে ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করতে সাহায্য করে। তাই আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ে চিন্তিত হয়ে থাকেন তাহলে নিয়মিত তোকমা খেতে পারেন।
স্বাস্থ্যের তাপ কমায়ঃ যেসব দেশে গরম একটু বেশি পড়ে সেই সব দেশের মানুষেরা নিয়মিত তোকমার শরবত খেতে পছন্দ করে। কারণ তোকমা দেহের তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণঃ বয়স একটু ভারি হওয়া মাত্রই অনেকের ডায়াবেটিস আক্রমণ করে।চিকিৎসকের মতে তোকমায় রক্তের শর্করা নিয়মতন্ত্র করতে দেখা যায়। তাই যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত তোকমা খেতে পারেন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাঃ তোকমা নিয়মিত খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তোকমায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ যাদের ওজন বেশি শুধু তারাই জানে বাড়তি ওজন কতটা ভয়ংকর। তোকমায় প্রচুর পরিমাণে আশ থাকায় পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও তোকমায় যে সমস্ত উপাদান রয়েছে যা দেহের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
চর্মরোগ নিয়ন্ত্রণঃ যাদের চর্মরোগ রয়েছে তারা নিয়মিত তোকমা খেতে পারেন। কারণ ডাক্তারেরা চর্ম রোগীদের নিয়মিত তোকমা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে।
এসিডিটি দূর করেঃ তোকমা পানিতে ভিজিয়ে নিয়মিত খেলে এসিডিটি থেকে রক্ষা করে। এছাড়া একটি গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত তোকমা খেলে স্বাস্থ্যের ক্ষতিকর পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে।
ত্বক ও চুলঃ একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে নিয়মিত তোকমা খেলে ত্বক ও চুল সুন্দর থাকে। তাই আপনি যদি মুখের উজ্জ্বলতা বাড়াতে চান তাহলে নিয়মিত তোকমা খেতে পারেন।
ক্লান্তিঃ অনেক সময় দেখা যায় কাজ করতে করতে শরীরের মধ্যে ক্লান্তি ভাব চলে আসে তাদের জন্য হলো তোকমা। শরীর থেকে ক্লান্তিভাব দূর করার জন্য নিয়মিত তোকমা খান।
সর্দি-কাশিঃ যারা সর্দি-কাশিতে বুঝছেন তাদের জন্য তোকমা খাওয়া খুবই জরুরি। গবেষণায় প্রমাণিত টানা তিন দিন তোকমা খেলে সর্দি কাশি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
মৌসুমী জ্বরঃ আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যাদের ঋতু পরিবর্তন হওয়ার সাথে সাথে শরীরে জ্বরের আবির্ভাব ঘটে তাদের জন্য নিয়মিত তোকমা খুবই জরুরি। তাহলে দেখবেন খুব সহজেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
গ্যাসের সমস্যাঃ আপনার শরীরে যদি গ্যাস বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে নিশ্চিন্তে নিয়মিত তোকমা খেতে পারেন। তাহলে দেখবেন চিরতরের জন্য গ্যাসের হাত থেকে রক্ষা পাবেন।
পাকস্থলীঃ পুষ্টিবিদরা বলেন পাকস্থলী সুস্থ রাখার জন্য নিয়মিত তোকমা ভেজানো পানি খেতে ভুলবেন না।
কোলেস্টেরলঃ যাদের শরীরে কোলেস্টেরলের ঘাটতি রয়েছে তাদের জন্য নিয়মিত তোকমা খাওয়া বাধ্যতামূলক। কারণ নিয়মিত তোকমা খেলে কোলেস্টরেল বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
ডিপ্রেশনঃ নিয়মিত তোকমা বিজের পানি খেলে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আমরা অনেকেই ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। তাই সাময়িকভাবে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য তোকমা খেতে পারেন।
তৃষ্ণাঃ যাদের অনেক বেশি তৃষ্ণা পায় তারা নিয়মিত তোকমা খেতে পারেন। কারণ পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন নিয়মিত তোকমা খেলে তৃষ্ণা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
হজম শক্তিঃ আপনার যদি কোন ধরনের হজমের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে নিয়মিত তোকমা খেতে পারেন। এতে করে খুব সহজেই হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
ক্যান্সারঃ পুষ্টিবিদরা ক্যান্সারের রোগীদের নিয়মিত তোকমা ভিজিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে। তাই আপনি যদি ক্যান্সার থেকে দূরে থাকতে চান তাহলে নিয়মিত তোকমা খেতে পারেন।
পাইলসঃ চিকিৎসকেরা বলেন নিয়মিত তোকমার পানি পান করলে পাইলসের মতো ভয়াবহ রোগ থেকে খুব সহজেই রক্ষা পাওয়া যায়।
মুখে বয়সের ছাপঃ যাদের বয়স হওয়ার আগেই মুখে বয়সের ছাপ দেখা যায় তাদের জন্য তোকমা হবে মহা ঔষধ। কারণ নিয়মিত তোকমা খেলে মুখের বয়সের ছাপ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
ইসবগুলের ভুসি ও তোকমা খাওয়ার নিয়ম
ইসবগুলের ভুসি ও তোকমা একসঙ্গে খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব। আপনারা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন তোকমা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। তোকমায় যেমন বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায় তেমনি ইসবগুলের ভুষি খাওয়ার বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায়। বিশেষ করে যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে
তাদের জন্য ইসবগুলের ভুষি খুবই উপকারী একটি খাদ্য। এছাড়াও অনেক মায়েদের গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য চিকিৎসকেরা ইসবগুলের ভুষি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে। কিন্তু আমরা অনেকেই ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জানিনা।
আরো পড়ুনঃ ডাবের উপকারিতা ও অপকারিতা
বিশেষজ্ঞদের মতে এক গ্লাস পানি কিংবা দুধের সাথে দুই টেবিল পরিমাণ ইসবগুলের ভুসি ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে কিংবা রাতে খাওয়ার ৩০ মিনিট পর খেতে হবে। কিংবা আপনি দিনের যেকোনো সময় খেতে পারেন এতে কোন ধরনের সমস্যা হবে না। কিন্তু এর পুষ্টি গুনাগুন বেশি পাওয়ার জন্য সকালে কিংবা রাতে খাওয়া বেটার হবে।
কিন্তু আপনি যদি ইসবগুলের ভুষি এবং তোকমা একসঙ্গে খেতে চান তাহলে কিভাবে খাবেন।পুষ্টিবিদদের মতে ইসবগুলের ভুষি ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে এরপর খাওয়ার আগে তোকমা দানা মিশিয়ে খেতে পারেন কারণ তোকমা দানা ভিজিয়ে রাখার প্রয়োজন হয় না। এটিও দিনের যে কোন সময় খেতে পারেন এতে কোন ধরনের সমস্যা হবে না। কিন্তু সবচাইতে বেটার সময় হলো সকালে খালি পেটে এবং রাতে ঘুমানোর আগে।
ইসবগুলের ভুসি ও তোকমা খাওয়ার উপকারিতা
আপনি যদি আমাদের এই পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিতে পারেন তাহলে ইসবগুলের ভুসি ও তোকমা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবেন।ইসবগুলের ভুসি ও তোকমা বিভিন্ন ধরনের রোগ নিরাময় করার জন্য ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এখন আপনাদের জানাবো ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
ইসবগুলের ভুসি আমার দেওয়া নিয়মে খেলে পুষ্টিবিদদের মতে ডায়াবেটিক্স, কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি কমানো, ডায়রিয়া, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, কোলেস্টেরল, হার্ট ভালো রাখা, গ্যাস্ট্রিক, ওজন কমানো এই সমস্ত উপকারিতা একসঙ্গে পেয়ে যাবেন। তাই আপনি যদি এই সমস্ত সমস্যা থেকে চিরদিনের জন্য বিদায় নিতে চান
তাহলে অবশ্যই আমার দেওয়া নিয়মে নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন। আবার আপনি চাইলে ইসবগুলের ভুসির সাথে তোকমা দানা মিশিয়ে একসঙ্গে খেতে পারেন এতে আরো বেশি উপকার পাবেন। এই দুটি উপাদান কিভাবে একসঙ্গে খেতে হয় তা উপরে বলা হয়েছে। আবার আপনি চাইলে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে পারেন।
তোকমা দানার দাম
আপনি যদি সঠিক তোকমা দানার দাম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে ঠিক জায়গায় এসেছেন।কারণ বর্তমান বাজারে তোকমা দানা ক্রয় করতে গিয়ে অনেকেই বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। তাই আপনি যদি ঘরে বসে ভালো মানের তোকমা দানা ক্রয় করতে চান তাহলে আমার দেওয়া লিংক থেকে ঘরে বসেই ক্রয় করতে পারেন। আবার আপনি চাইলে আপনার নিকটস্থ বাজার
আরো পড়ুন ঃ ডাব খেলে কি প্রেসার বাড়ে
থেকেও তোকমা দানা ক্রয় করতে পারেন। তোকমা দানা অঞ্চল বেদে দাম ভিন্ন হতে পারে। কিন্তু সচরাচর দেখা যায় তোকমা দানা প্রতি কেজি ৬৫০ থেকে ৬৬০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। কিন্তু আপনি যদি আমার দেওয়া লিঙ্ক থেকে তোকমা দানা ক্রয় করতে পারেন তাহলে প্রতি কেজি ৩৬০ টাকায় ক্রয় করতে পারবেন ঘরে বসে।
ওজন কমাতে তোকমা খাওয়ার নিয়ম
ছেলে হোক কিংবা মেয়ে সবাই চায় শরীর নিয়ন্ত্রণে রাখতে। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় অনেক নিয়ম কানুন মেনেও শরীর বা স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয় না, যার কারণে ওজন অনেক অংশে বেড়ে যায়। যার কারণে চলাফেরায় কিংবা কাজের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়তে হয়। কিন্তু পুষ্টিবিদদের মতে তোকমা দানায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা সহজেই ওজন কমাতে সাহায্য করে।
কারণ তোকমা দানায় প্রচুর পরিমাণে আশ রয়েছে যার কারণে দীর্ঘক্ষন পেট ভরা রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও তোকমা দানায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা শরীরের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা ওজন কমাতে তোকমা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নেই কিভাবে তোকমা দানা খেলে খুব দ্রুত ওজন কমতে সাহায্য করবে।
আরো পড়ুনঃ কাশি হলে কি ডাব খাওয়া যাবে
চিকিৎসকের মতে প্রতিদিন এক থেকে দুই চামচ কিংবা ২০০ গ্রাম তোকমা দানা খাওয়া যেতে পারে।তার জন্য রাতে ঘুমানোর আগে 200 গ্রাম তোকমা দানা এক গ্লাস পানির ভিতরে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খেতে পারেন। আপনি যদি এই নিয়মে টানা ৩০ দিন খেতে পারেন তাহলে নিজেই বুঝতে পারবেন এর উপকারিতা সম্পর্কে।
তোকমা দানার ছবি
তোকমা দানা |
তোকমা দানা |
তোকমা দানা |
তোকমা ও ইসবগুলের ভুসি খেলে কি হয়
তোকমা ও ইসবগুলের ভুসি খেলে কি হয় আপনি যদি আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে ইতিমধ্যে আপনি জানতে পেরেছেন যে তোকমা ও ইসবগুলের ভুসি খেলে কি হয়। তোকমা ও ইসবগুলের ভুসি মানব দেহের জন্য অনেক উপকারী। চিকিৎসকেরা বলেন অনেক রোগ নিরাময় করতে তোকমা ও ইসবগুলের ভুসি ব্যাপক ব্যবহার করতে দেখা যায়।
তোকমা ও ইসবগুলের ভুসি খেলে কি কি রোগ থেকে খুব সহজেই রক্ষা পেতে পারেন তা উপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই আপনি যদি জানতে চান যে তোকমা ও ইসবগুলের ভুসি খেলে কি হয় তাহলে কোন কার্পণ্য না করে আমাদের লেখা আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে নিতে পারেন তাহলে ক্লিয়ার একটি ধারণা পেয়ে যাবেন।
লেখক এর মন্তব্য
আমরা অনেকেই তোকমা দানার উপকারিতা সম্পর্কে অবগত নই। তাদের উদ্দেশ্যে আজকের
আর্টিকেলটি লেখা। আমাকে অনেকেই প্রশ্ন করেন যে খালি পেটে তোকমা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে একটি আর্টিকেল লিখেন তাদের উদ্দেশ্যে আজকের আর্টিকেলটি লেখা। আর্টিকেলটি বিভিন্ন রিসার্চ এবং গবেষণা করে সুন্দর করে সাজানো বসানো হয়েছে।
আপনি চাইলে আমাদের দেওয়া সকল নিয়ম কানুন মেনে তোকমা ও ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন এতে কোন ধরনের সমস্যা হবে না। আবার আপনি চাইলে আপনার নিকটস্থ ডাক্তারের থেকে পরামর্শ নিতে পারেন। আল্লাহ হাফেজ
মারিয়া অনলাইন ব্লকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url