গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ওষুধের নাম - চুলকানির যত সমস্যা

গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ওষুধের নাম ক্রিম এমনকি ঘরোয়া উপায় গুলো নিয়ে পুরো আর্টিকেলটি বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই আপনি যদি চুলকানি রোগে ভুগে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিতে পারেন। কারণ আজকের আর্টিকেলে চুলকানির বিভিন্ন টপিক নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।
গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ওষুধের নাম
গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ওষুধের নাম

যেগুলো দেখে খুব সহজেই ছেলে কিংবা মেয়েদের গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করতে পারবে ঘরে বসে থেকে। চুলকানির কারণে কোনো একটা জায়গায় ভালো মত বসে থাকা যায় না। তাই এই অস্বস্তি কর চুলকানি থেকে মুক্তি পেতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে নিন।

সূচীপত্রঃ গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ওষুধের নাম

জরায়ু চুলকানি দূর করার ঔষধ

জরায়ু চুলকানি দূর করার ঔষধ, আমরা অনেকেই চুলকানির মত সমস্যায় ভুগে থাকি যা ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতেও লজ্জা লাগে। আবার আপনি চাইলে এই চুলকানির সমস্যা ঘরোয়া ভাবেও সমাধান করতে পারেন। কিন্তু যদি এই চুলকানি ঘরোয়া ভাবে সমাধান করা না যায় সে ক্ষেত্রে নিচে দেওয়া ঔষধ গুলো ব্যবহার করতে পারেন।

জরায়ুতে চুলকানি দূর করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ঔষধ পাওয়া যায়। আপনাদের জন্য নিচে কিছু জনপ্রিয় চুলকানির ঔষধ সম্পর্কে বানানোর চেষ্টা করব। ঔষধ বা ক্রিম ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই চুলকানি অবস্থায় সুন্দর করে পরিষ্কার করে নিতে হবে এরপর চুলকানির ঔষধ ব্যবহার করতে হবে। 
  • আপনার যদি ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে চুলকানি হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে পারেন। অ্যান্টিবায়োটিকের মধ্যে কিছু জনপ্রিয় ঔষধ হলো ক্লিন্ডামাইসিন, মেট্রোনিডাজল ও অ্যাজিথ্রোমাইসিন এই তিনটির যেকোনো একটি ব্যবহার করতে পারেন।
  • ছত্রাক সংক্রমণের কারণে যদি চুলকানি হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে এন্টিফাঙ্গাল ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন। এন্টিফাঙ্গাল ঔষধের মধ্যে রয়েছে মাইকোনাজল, ফলুকোনাজোল এবং টারবিনাফাইন এখান থেকে যেকোনো একটি চুলকানি প্রতিরোধ করতে ব্যবহার করতে পারেন।
  • কিন্তু আপনার চুলকানির মাত্রা যদি অতিরিক্ত হয় কিংবা গুরুতর হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে হাইড্রোকোর্টিন ও ক্লোবেটাসল ব্যবহার করতে পারেন।
এই ঔষধ গুলো ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে পারেন। এর ফলে আরো বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবেন।

প্রসাবের রাস্তায় চুলকানির ঔষধ

প্রসাবের রাস্তায় চুলকানির ঔষধ, সম্পর্কে জানার আগে আপনাকে জানতে হবে পোশাকের রাস্তায় চুলকানি হওয়ার কারণগুলো কি কি। আপনি যদি এই কারণগুলো জানতে পারেন তাহলে খুব সহজেই প্রসাদের রাস্তায় চুলকানি প্রতিরোধ করতে পারবেন তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন ভুলের কারণে আমাদের পোশাকের রাস্তায় চুলকানি হয়ে থাকে।
  • চুলকানি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনাকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে এবং অন্যজনের কাপড়-চোপড় ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • কাপড়চোপড় পড়ার সময় অবশ্যই ঢেলে ডালা কাপড় পড়া জরুরী এছাড়াও সব চাইতে ভালো হয় সুতি এবং পাতলা কাপড় ব্যবহার করা।
  • চুলকানি হওয়ার পর হাতের নখ দিয়ে চুলকানো থেকে বিরত থাকতে হবে আপনি চাইলে কাপড় দিয়ে চাপ দিতে পারেন এতে কোন ধরনের সমস্যা হবে না কিন্তু নখের সাহায্যে চুলকানো যাবে না।
  • গোসল করার সময় অবশ্যই ডিটারজেন্ট এবং সাবান দিয়ে সুন্দর করে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
  • সহবাসের সময় অবশ্যই কনডম ব্যবহার করে সহবাস করা জরুরী এতে আপনি চুলকানির হাত থেকে মুক্তি পাবেন।
প্রসাদের রাস্তায় চুলকানি দমন করার জন্য কিছু জনপ্রিয় ঔষধের নাম দেওয়া হলো।

প্রসাবের রাস্তায় চুলকানি দমন করার জন্য মাইকোনাজল ব্যবহার করতে পারেন এটি একটি জনপ্রিয় ঔষধ নামে পরিচিত এই ঔষধটি টানা পাঁচ থেকে সাত দিন ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও লিওস্টেন ও এফান ক্রিম বা ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন। 
আপনি যদি এই ঔষধগুলো ঠিক মতো ব্যবহার করতে পারেন তাহলে দেখবেন খুব সহজেই প্রসাবের রাস্তায় চুলকানি কমতে শুরু করেছে। আরো বিস্তারিত জানতে একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে পারেন।

যোনিতে চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়

যোনিতে চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়, আপনার যদি যোনিতে চুলকানি হয়ে থাকে তাহলে ঘাবড়ানোর কোন প্রয়োজন নেই। কারণ আপনি নিজেই এই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন ঘরে বসে যা নিচে ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করব। 
এরপরেও যদি আপনার যোনিতে চুলকানি কমতে শুরু না করে সেক্ষেত্রে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের সাথে দেখা করে ঔষধ খেতে পারেন। এর আগে আমার দেওয়া ঘরোয়া উপায় গুলো এপ্লাই করতে পারেন।

  • যোনিতে চুলকানি দূর করার জন্য নারকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন কারণ নারকেল তেলে রয়েছে এন্টিফাঙ্গাল যা সহজেই চুলকানি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। নারকেল তেল অল্প পরিমাণে যোনিতে লাগাতে হবে।
  • যোনিতে চুলকানি দমন করার জন্য এলোভেরার জেল চামচ দিয়ে খসিয়ে সুন্দর করে যোনিতে আলতো করে লাগাতে হবে।
  • যোনিতে চুলকানি হলে টানা সাত দিন নিমপাতার পানি গরম করে সিদ্ধ করে নিয়ে গোসল করতে হবে। তাহলে দেখবেন যোনিতে হওয়া ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া গুলো আস্তে আস্তে মারা যাওয়া শুরু করেছে।
  • চুলকানি দমন করার জন্য গরম পানি খুবই প্রয়োজনীয়। এর জন্য পানিতে পরিমাণ মতো লবণ মিশিয়ে তা গরম করে নিতে হবে। এরপর হালকা কুসুম গরম থাকতে যোনিতে প্রতিদিন দুই থেকে তিনবার লাগাতে হবে। এতে যোনিতে থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মারা যাবে।
  • আপনার যোনিতে টানা সাত দিন দই ব্যবহার করুন। প্রতিদিন দুই থেকে তিনবার আক্রমণ স্থানে ২০ থেকে ২৫ মিনিট দই লাগিয়ে রাখতে পারেন। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নিন তারপর দেখবেন আস্তে আস্তে যোনির চুলকানি কমতে শুরু করেছে।
  • বিশেষজ্ঞরা চুলকানি দমন করতে ঘি ব্যবহার করতে বলে। তাই আপনার যদি যোনিতে চুলকানি হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে প্রতিদিন যোনিতে ঘি ব্যবহার করতে পারেন এতে দেখবেন চুলকানি অনেক অংশে কমে গেছে।
  • চা গাছের তেল দিয়ে যোনিতে থাকা চুলকানি থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। এর জন্য আপনাকে পরিমাণ মতো চা গাছের তেল যোনিতে লাগাতে হবে।
  • যোনির চুলকানি দূর করার জন্য ব্রেকিং সোডা ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যখন গোসল করবেন গোসলের পানিতে পরিমাণমতো বেকিং সোডা যোগ করে ১০ থেকে ২০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন এরপর সেই পানি দিয়ে গোসল করে নিন।
  • গরম পানির সাথে 2 টেবিল পরিমাণ সীডার ভিনিগার সুন্দর করে মিশিয়ে যোনি ধুয়ে ফেলতে হবে। এই পদ্ধতিটি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করুন এতে খুব সহজেই যোনিতে থাকা চুলকানি মরে যাবে।
  • আপনার যোনিতে যদি চুলকানির মাত্রা অনেক অংশে বেড়ে যায় সে ক্ষেত্রে যোনিতে বরফ লাগাতে পারেন। এতে তাৎক্ষণিকভাবে মুক্তি পেয়ে যাবেন এটি খুবই কার্যকরী একটি উপায়।
আপনি চাইলে এখান থেকে যেকোনো একটি উপায় ফলো করে আপনার যোনির চুলকানি সহজেই দমন করতে পারেন। এছাড়া আপনার যোনিতে যদি চুলকানির মাত্রা 
অনেক অংশে বেড়ে যায় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের সাথে কথা বলে পরামর্শ করে ডাক্তারের দেওয়া ঔষধ গুলো নিয়ম মেনে খেতে হবে।

পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার ক্রিমের নাম

পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার ক্রিমের নাম, সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। পুরুষাঙ্গের চুলকানি দমন করার জন্য বাজারে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম পাওয়া যায়। কিন্তু সব ক্রিমে পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে না। 

তাই আমি কয়েকটি জনপ্রিয় ক্রিমের নাম বলার চেষ্টা করব যেগুলো দেখে খুব সহজেই আপনার পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করতে পারেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই জনপ্রিয় ক্রিমের নাম সম্পর্কে।
  • আফুন ক্রিম
  • মিকাটিন ক্রিম
  • ফাঙ্গিডার্ম‌ ক্রিম
  • লট্রিমিন ক্রিম
  • ল্যামিসিল ক্রিম
  • বিলানেক্স ২০ ক্রিম
  • কর্টিসোন ক্রিম
  • ক্লোট্রিমাজোল ক্রিম
  • ফ্লুগাল 50 
  • বেটামেসন ক্রিম
  • নাইক্লোবেট 
এখানে প্রায় ১২ টির মত ক্রিম দেওয়া হয়েছে এখান থেকে যে কোনো একটা ক্রিম ব্যবহার করে আপনার পুরুষাঙ্গের চুলকানি দমন করতে পারেন। এই ক্রিম গুলো ব্যবহার করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিবেন।

গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ওষুধের নাম

গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ওষুধের নাম, চুলকানির জন্য বাজারে আমরা বিভিন্ন ধরনের ওষুধ দেখে থাকি। কিন্তু সব ওষুধই চুলকানি দমন করতে পারে না। তাই আমরা নিয়ে এসেছি বিশ্বের কিছু জনপ্রিয় ওষুধ যা আপনার গোপনাঙ্গের চুলকানি নিমিষেই শেষ করে দিবে। তাহলে চলুন জেনে নেই গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ওষুধের নাম।
  • ফ্লুগাল ৫০ ক্যাপসুল
  • ফেক্সোফেনাডিন
  • মেট্রোনিডাজল
  • যোনি ক্লিন্ডামাইসিন ক্রিম
  • কেটোকোনাজল
  • স্টেরয়েড ক্রিম
  •  মাইকোনাজল
  •  ক্লোট্রিমাজোল
  • অ্যান্টিহিস্টামিন ক্রিম বা ট্যাবলেট
  •  টিওকোনাজল
  •  ফ্লুকোনাজোল
  • ক্লোট্রিমাজোল
  • ইট্রাকোনাজল
  • অ্যাম্পুলিভির
  • ফানজিডাল এইচ সি ক্রিম
আশা করি উপরে দেওয়া ক্রিম বা ঔষধ দিয়ে খুব সহজেই গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করতে পারবেন। আপনার গোপনাঙ্গে চুলকানি যদি বেশি হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে অবশ্যই উপরে দেওয়া যে কোন একটি ঔষধ কিংবা ক্রিম ব্যবহার করে খুব সহজেই চুলকানি থেকে মুক্তি পেতে পারেন। 
আর যদি গোপনাঙ্গের চুলকানি কম হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে ঘরোয়া উপায়ে সমাধান করতে পারেন যা উপরে ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।

ছেলেদের গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়

ছেলেদের গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়, ছেলেদের অনেক সময় গোপনাঙ্গে চুলকানি দেখা দেয়। কিন্তু গোপনাঙ্গের চুলকানির কথা কাউকে বলতে গেলে সহজে বলা যায় না। এর জন্য আমরা নিয়ে এসেছি কয়েকটি ঘরোয়া উপায়। যে উপায় গুলো ফলো করে খুব সহজেই গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করতে পারেন। তাহলে চলুন সময় নষ্ট না করে ঘরোয়া উপায় গুলো জেনে নেই।

নিমপাতাঃ প্রতিদিন গোসলের আগে পানি গরম করে নিমপাতা সেদ্ধ করে নিন। এরপর পানি হালকা গরম থাকতে পুরো পানি দিয়ে গোসল করে নিন। এবং গোসল করার সময় সিদ্ধ নিমপাতা দিয়ে গোপনাঙ্গে ঘষতে থাকুন। এভাবে টানা তিন-চারদিন করতে থাকেন।
বরফঃ আপনার গোপনাঙ্গে যদি অতিরিক্ত জ্বালাপোড়া শুরু করে সেক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে রেহাই পেতে বরফ ব্যবহার করতে পারেন।

পেঁয়াজের রসঃ ছেলেরা গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার জন্য পেঁয়াজ ব্যবহার করতে পারেন। আপনার গোপনাঙ্গে পরিমাণ মত পেঁয়াজের রস লাগান দেখবেন চুলকানি অনেক কমে গেছে।

টক দইঃ ছেলেদের গোপনাঙ্গে টক দই মাখলে চুলকানি অনেক অংশ কমে যায়। তাই আপনি আপনার চুলকানিকে দমন করার জন্য টক দই ব্যবহার করতে পারেন।
ছেলেদের গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি এই ঘরোয়া উপায় গুলো কাজে লাগিয়ে ঘরে বসেই চুলকানি থেকে মুক্তি পেতে পারেন। কিন্তু আপনার গোপনাঙ্গের চুলকানি যদি অতিরিক্ত হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ওষুধ খেতে হবে।

গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ওষুধের নাম শেষ কথা

আমরা অনেকেই পরিষ্কার থাকতে চাই না তাদের ক্ষেত্রে দেখা যায় গোপনাঙ্গে কিংবা বিভিন্ন জায়গায় চুলকানির মত সমস্যা গুলো দেখা দেয়। ছাড়াও হরমোনের অভাবে আমাদের অনেকের চুলকানি হয়ে থাকে আবার কিছু কিছু খাদ্য খেলে চুলকানি দেখা দেয়। আমরা এই চুলকানি দমন করার জন্য বিভিন্ন পয়েন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। 

আপনি চাইলে এই আর্টিকেলটি পড়ে ঘরে বসে আপনার গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করতে পারেন। এছাড়াও গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ঔষধের নাম সহ ক্রিম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আর ইতিমধ্যে আপনি যদি পুরো আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মারিয়া অনলাইন ব্লকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url