বায়োমেট্রিক্স এর সুবিধা ও অসুবিধা - বায়োমেট্রিক্স এর কাজ কি

বায়োমেট্রিক্স এর সুবিধা ও অসুবিধা, আজকের আর্টিকেলে বায়োমেট্রিক্স এর সকল কাজ সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে। আপনি যদি বায়োমেট্রিক্স এর উপর ভালো অভিজ্ঞতা অর্জন করতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়া শুরু করুন। আমাদের বায়োমেট্রিক্স ব্যবহার করার আগে অবশ্যই বায়োমেট্রিকের সুবিধা এবং অসুবিধা গুলো জেনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বায়োমেট্রিক্স এর সুবিধা ও অসুবিধা
বায়োমেট্রিক্স এর সুবিধা ও অসুবিধা

শুধু তাই নয় এছাড়াও বায়োমেট্রিক্সের বিভিন্ন কমন প্রশ্নের উত্তর নিয়ে পুরো আর্টিকেলটি সুন্দর করে সাজানো হয়েছে। বায়োমেট্রিক্স একটি আধুনিক প্রযুক্তি এই প্রযুক্তি আমাদের সুরক্ষা এবং নিরাপত্তা রাখতে সাহায্য করে। বর্তমানে বায়োমেট্রিক্স আমাদের বসতবাড়িতে ব্যবহার করতে দেখা যায়। এমনকি আমাদের মোবাইল, ল্যাপটপ, কম্পিউটার ইত্যাদিতে বায়োমেট্রিক্স এর ব্যবহার প্রচুর পরিমাণে দেখা যাচ্ছে।

সূচীপত্রঃ বায়োমেট্রিক্স এর সুবিধা ও অসুবিধা

বায়োমেট্রিক্স কাকে বলে

বায়োমেট্রিক্স কাকে বলে, বায়োমেট্রিক্স এসেছে গ্রিক শব্দ থেকে বায়োমেট্রিক্স এর অর্থ হল লাইভ কোন কিছু পরিমাপ করা অর্থাৎ বায়ো শব্দের অর্থ হলো লাইভ এবং মেট্রিক্স শব্দের অর্থ হলো কোনো কিছু পরিমাপ করা। 

এক কথায় বলতে গেলে বলা যায় বায়োমেট্রিক্স হল এমন একটি প্রযুক্তি যেখানে কোন ব্যক্তির দেহের গঠন এবং আচরণগত বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে তাকে অদ্বিতীয় ভাবে চিহ্নিত বা শনাক্ত করা হয়, তাকে বায়োমেট্রিক্স বলে।

বায়োমেট্রিক্স এর কাজ কি

বায়োমেট্রিক্স এর কাজ কি, বায়োমেট্রিক্স এর সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত নেই। এখন আপনাদের বায়োমেট্রিক্স এর কাজ সম্পর্কে জানাবো। বায়োমেট্রিক্স এর কাজ সাধারণত দুই ভাবে প্রকাশ করা যায় যেমন ১. ব্যক্তি সনাক্তকরণ বা আইডেন্টিফিকেশন ২. ব্যক্তির সত্তা সত্য নির্ধারণ বা ভেরিফিকেশন। এই দুটি শব্দ অনেকের কাছেই একই মনে হতে পারে কিন্তু একই মনে হলেও এর কিছু পার্থক্য রয়েছে।
বায়োমেট্রিক্স এর সুবিধা ও অসুবিধা
বায়োমেট্রিক্স এর কাজ কি
যেমন আইডেন্টিফিকেশন করতে হলে আপনাকে সেখানে উপস্থিত থাকতে হবে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় আমরা যখন বিভিন্ন কোম্পানিতে জব করি তখন আইডেন্টিফিকেশন করতে হয় হাতের ছাপ দিয়ে কিংবা ফেস দিয়ে। এছাড়াও আমরা যে ফোনগুলো ব্যবহার করি সেখানে সিকিউরিটি দেওয়ার জন্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহার করি। 

এই মাধ্যমকেই বলা হয় আইডেন্টিফিকেশন যা আপনাকে প্রত্যক্ষভাবে উপস্থিত থেকে কাজটি সম্পন্ন করতে হবে। আর ভেরিফিকেশন বলতে বোঝায় আপনার তথ্য কোন একটা ডাটা পেজে থাকবে সেখান থেকে যাচাই-বাছাই করে দেখবে তথ্যটি সঠিক নাকি ভুল। এই কাজগুলো সম্পূর্ণ হওয়ার পর ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হবে আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

বায়োমেট্রিক্স এর জনক কে

বায়োমেট্রিক এর জনক কে, বায়োমেট্রিক্স এর জনক হিসেবে একজন ব্যক্তির নাম উল্লেখ করা কঠিন কারণ এই প্রযুক্তির উন্নয়নে একাধিক ব্যক্তির অবদান রয়েছে। একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে ১৯ শতকের শুরুর দিকে জোসেফ ফ্রান্সোয়া জাভিয়ার তিনি ১৮৩২ সালে "পালমার ডিজিটালিজেশন" নামে আঙুলের ছাপের শ্রেণীবিভাগের একটি পদ্ধতি তৈরি করেন। 

এবং উইলিয়াম হার্শেল তিনি ১৮৫৮ সালে ভারতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক কর্মকর্তাদের পরিচয় যাচাই করার জন্য আঙুলের ছাপ ব্যবহারের প্রস্তাব দেন। ফ্রান্সিস গাল্টন তিনি ১৮৯২ সালে "ফিঙ্গারপ্রিন্টস" বই প্রকাশ করেন, যেখানে তিনি আঙুলের ছাপের অনন্যত্ব এবং ব্যক্তি সনাক্তকরণের জন্য এর ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা করেন। 
আবার ২০ শতকের মধ্যভাগে হ্যারিস বোর্ডার তিনি ১৯০১ সালে আঙুলের ছাপের শ্রেণীবিভাগের একটি নতুন পদ্ধতি তৈরি করেন যা আজও ব্যবহার করা হয়। লর্ড কেলভিন তিনি ১৯০২ সালে "পালমার প্রিন্টস" নামে হাতের তালুর ছাপ ব্যবহার করে ব্যক্তি সনাক্তকরণের একটি পদ্ধতি তৈরি করেন। আর আধুনিক যুগে এসে পল ভার্নার তিনি ১৯৬০ সালে মুখের সনাক্তকরণের 

জন্য একটি প্রাথমিক পদ্ধতি তৈরি করেন। গর্ডন ফুলার তিনি ১৯৭০ সালে চোখের স্ক্যান ব্যবহার করে ব্যক্তি সনাক্তকরণের একটি পদ্ধতি তৈরি করেন। এই ব্যক্তিরা ছাড়াও আরও অনেক গবেষক এবং উদ্ভাবক বায়োমেট্রিক প্রযুক্তির উন্নয়নে অবদান রেখেছেন। উল্লেখ্য যে, বায়োমেট্রিক্স প্রযুক্তি ক্রমশ উন্নত হচ্ছে এবং নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করা হচ্ছে।

বায়োমেট্রিক্স এর প্রকারভেদ

বায়োমেট্রিক্স এর প্রকারভেদ, বায়োমেট্রিক্স সাধারণত দুই প্রকার যথাঃ
  • শারীরিক বৈশিষ্ট্য
  • আচরণগত বৈশিষ্ট্য
শারীরিক বৈশিষ্ট্য
ফিঙ্গারপ্রিন্টঃ আঙ্গুলের ছাপ বায়োমেট্রিক্স ব্যবহারের সবচেয়ে পরিচিত এবং জনপ্রিয় একটি মাধ্যম কিন্তু ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে খুব সহজেই ব্যক্তিকে সনাক্ত করা যায় না। কারণ ব্যক্তির হাতে যদি ময়লা কিংবা হাতের চামড়া উঠে থাকে সেক্ষেত্রে সনাক্ত করতে সমস্যায় পড়তে হয়।

আইরিসঃ চোখের আইরিসের অন্যান্য নকশা ব্যবহার করে ব্যক্তিকে খুব সহজেই সনাক্ত করা যায় যদি সেখানে পর্যাপ্ত আলো থাকে আর যদি অন্ধকার হয় সে ক্ষেত্রে ব্যক্তির শনাক্ত করতে সমস্যা হতে পারে।

রেটিনাঃ চোখের রেটিনার রক্তনালীগুলির নকশা ব্যবহার করে খুব সহজেই ব্যক্তির শনাক্ত করা সম্ভব হয়।

মুখঃ মুখের বৈশিষ্ট্য যেমন চোখ, মুখ এবং নাকের অবস্থান ব্যবহার করে ব্যক্তির সনাক্ত করা হয় এক্ষেত্রে পর্যাপ্ত আলোর প্রয়োজন হয়।
হাতের তালুর শিরাঃ হাতের তালুর শিরার নকশা ব্যবহার করে খুব সহজেই ব্যক্তিকে সনাক্ত করা যায় এতে কোন ধরনের সমস্যায় পড়তে হয় না।

ডি এন এঃ ব্যক্তির জিনগত তথ্য ব্যবহার করে ব্যক্তির সনাক্ত করা সম্ভব হয়।

আচরণগত বৈশিষ্ট্য
কণ্ঠস্বরঃ ব্যক্তির কণ্ঠস্বরের বৈশিষ্ট্য ব্যবহার করে সনাক্ত করা।

হাতের সাক্ষরঃ ব্যক্তির স্বাক্ষরের অন্যান্য নকশা ব্যবহার করে ব্যক্তির শনাক্ত করা।

হাঁটার ধরনঃ ব্যক্তির হাঁটার ধরন ব্যবহার করে সনাক্ত সম্পূর্ণ করা।

বায়োমেট্রিক্স এর অপর নাম কি

বায়োমেট্রিক্স এর অপর নাম কি, বায়োমেট্রিক্স এর অপর নাম মানব বৈশিষ্ট্য পরিমাপবিদ্যা। এটি মানুষের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের গঠন বা আচরণগত বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে শনাক্ত করার পদ্ধতি। কিছু গবেষক বায়োমেট্রিক্স এর আরো কিছু নাম দিয়েছেন যেমন বিহেভিয়ার মেট্রিক্স, জীবমেট্রিক্স। বিহেভিয়ার মেট্রিক্স বাংলায় বলা হয় মানব-আচরণ পরিমাপবিদ্যা।

বায়োমেট্রিক্স এর সুবিধা ও অসুবিধা

বায়োমেট্রিক্স এর সুবিধা ও অসুবিধা, বায়োমেট্রিক্স ব্যবহারকারীদের সনাক্ত করার একটি নিরাপদ এবং কার্যকর উপায় তবে কিছু গোপনীয়তা এবং খরচ সম্পর্কেও জেনে রাখা প্রয়োজন। বায়োমেট্রিক্স ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সুবিধা এবং অসুবিধা গুলো বিবেচনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক বায়োমেট্রিক্স এর সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে।

বায়োমেট্রিক এর সুবিধা
নিরাপত্তাঃ বায়োমেট্রিক্স ব্যবহারকারীদের সনাক্ত করার একটি নিরাপদ উপায় প্রদান করে। এটি জালিয়াতি এবং অননুমোদিত অ্যাক্সেস রোধ করতে সাহায্য করে। এটি চুরি, নকল কিংবা জাল করা একেবারেই অসম্ভব।

সুবিধাঃ বায়োমেট্রিক্স ব্যবহার করা সহজ এবং দ্রুত। এটি পাসওয়ার্ড বা পিন মনে রাখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দেয়।
কার্যকারিতাঃ বায়োমেট্রিক্স খুব কার্যকর ভাবে ব্যক্তিদের সনাক্ত করতে পারে। বায়োমেট্রিক্স ভুল শনাক্তকরণের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়।

স্বয়ংক্রিয়তাঃ বায়োমেট্রিক্স ব্যবহারকারীদের সনাক্ত করার জন্য কোন ম্যানুয়াল ইনপুট এর প্রয়োজন হয় না। কারণ বায়োমেট্রিক্স প্রক্রিয়াটিকে আরো দক্ষ করে তোলে।

স্কেলেবিলিটিঃ বায়োমেট্রিক্স বৃহৎ সংখ্যক ব্যবহারকারীদের জন্য সহজেই স্কেল করা যেতে পারে।

বায়োমেট্রিক্স এর অসুবিধা
গোপনীয়তাঃ কিছু লোক তাদের জৈবিক ডেটা শেয়ার করতে অস্বস্তি বোধ করে।

খরচঃ বায়োমেট্রিক্স ডিভাইস এবং সফটওয়্যার ব্যয় বহুল হতে পারে।

ভুলঃ বায়োমেট্রিক্স ডিভাইস গুলি মাঝে মাঝে ভুল করতে পারে যেমন ব্যক্তিদের ভুলভাবে চিহ্নিত করা বা অস্বীকার করা। প্রযুক্তিগত জটিলতা বায়োমেট্রিক্স ডিভাইসগুলি ইন্সটল এবং পরিচালনা করা জটিল হতে পারে।

শারীরিক সীমাবদ্ধতাঃ কিছু লোক যেমন আঘাতপ্রাপ্ত বা বয়স্ক ব্যক্তিরা বায়োমেট্রিক্স স্ক্যানার ব্যবহার করতে অক্ষম হতে পারে।

ফিঙ্গারপ্রিন্টঃ বায়োমেট্রিক্স ব্যবহারকারীদের মাঝেমধ্যে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সমস্যা করতে পারে।

বায়োমেট্রিক্স এর আচরণগত বৈশিষ্ট্য কি

বায়োমেট্রিক্স এর আচরণগত বৈশিষ্ট্য কি, আচরণগত বৈশিষ্ট্য ব্যক্তির আচরণের ধরনের উপর ভিত্তি করে তাদের সনাক্ত করে। এই বৈশিষ্ট্য গুলি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে পারে তবে এগুলি এখনো ব্যক্তিকে সনাক্ত করার জন্য ব্যাপক ব্যবহার করা হয় যা ধারাবাহিকভাবে উপরে বর্ণনা করা হয়েছে। 

তাই আপনি যদি বায়োমেট্রিক্স এর আচরণগত বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে উপরে দেওয়া বর্ণনা থেকে খুব সহজেই জানতে পারেন।

বায়োমেট্রিক্স ও বায়োইনফরমেটিক্স এর পার্থক্য


বায়োমেট্রিক্স ও বায়োইনফরমেটিক্স এর পার্থক্য, নিচে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হলো।
  • বায়োমেট্রিক্স হল এমন একটি প্রযুক্তি যেখানে কোন ব্যক্তির দেহের গঠন এবং আচরণগত বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে তাকে অদ্বিতীয় ভাবে চিহ্নিত বা শনাক্ত করা হয়, তাকে বায়োমেট্রিক্স বলে। কিন্তু অপরদিকে যখন জীব বিজ্ঞানের সমস্যাগুলো প্রযুক্তি কৌশল বা কম্পিউটার ব্যবহার করে সমাধানে আসা হয় তাহলে তাকে বায়োইনফরমেটিক্স বলে।
  • বায়োমেট্রিক্স ব্যক্তিদের প্রমাণ বা স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয় এবং অন্যদিকে বায়োইনফরমেটিক্স বিজ্ঞান, তথ্য বা কম্পিউটারের উপর ভিত্তি করে কাজ করে।
  • বায়োমেট্রিক্স আচরণের পরিমাপ কিংবা শারীরিক বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে এবং অন্যদিকে বায়োইনফরমেটিক্স কম্পিউটার, তথ্য বা বিজ্ঞানের উপর নির্ভরশীল।
  • বায়োমেট্রিক্স অভিজ্ঞতা চিকিৎসা এবং সুরক্ষার মতো এপ্লিকেশনে ব্যবহার করা হয়। অন্যদিকে বায়োইনফরমেটিক্স জেনেটিক্স, আণবিক, জীববিজ্ঞান এবং প্রাণ রসায়ন এর মত এপ্লিকেশনে ব্যবহার করা হয়।
  • বায়োমেট্রিক্স বৈশিষ্ট্য গুলোর মধ্যে দেখা যায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট, ভয়েজ, হাতের দৈর্ঘ্য, আইরিস, মুখের বৈশিষ্ট্য কিন্তু এদিকে বায়োইনফরমেটিক্স বৈশিষ্ট্য গুলোর মধ্যে দেখা যায় প্রাণ, রসায়ন, আণবিক, জীববিজ্ঞান ও জেনেটিক্স।

বায়োমেট্রিক্স এর সুবিধা ও অসুবিধা শেষ কথা

বর্তমানে আমরা সবাই বায়োমেট্রিক্স ব্যবহার করে থাকি কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা বায়োমেট্রিক্স এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে। তাই আপনিও যদি বায়োমেট্রিক্স এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিতে পারেন। আর যদি আপনি ইতিমধ্যে আমাদের আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন 

তাহলে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ছাড়াও আপনি জানতে পেরেছেন যে বায়োমেট্রিক্স এর কি কি সুবিধা এবং কি কি অসুবিধা রয়েছে। আবার এর সাথে মিল রেখে আরো বিভিন্ন ছোট ছোট প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন। আজকের মত এখানেই শেষ করছি সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মারিয়া অনলাইন ব্লকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url