ডায়াবেটিস রোগীরা কি তরমুজ খেতে পারবে - বিস্তারিত জানুন
প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খাওয়া উচিত জানতে ক্লিক করুনআজকের আর্টিকেলটি তরমুজের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে আমরা অনেকেই জানিনা ডায়াবেটিস রোগীরা কি তরমুজ খেতে পারবে। তাই আপনিও যদি এই প্রশ্নের উত্তর না জেনে থাকেন তাহলে পুরো পোস্টটি পড়ে নিতে পারেন। সেইসাথে তরমুজের বিষয়ে আরো অনেকগুলো অজানা তথ্য জেনে নিতে পারেন। যেমন তরমুজের বীজের উপকারিতা ও অপকারিতা,
খালি পেটে তরমুজ খেলে কি হয়, কিডনি রোগী কি তরমুজ খেতে পারবে, তরমুজ খেলে কি ঠান্ডা লাগে, গর্ভাবস্থায় তরমুজ খাওয়া যাবে কি, তরমুজের খোসার উপকারিতা, ফেরাউন কি তরমুজের ব্যবসা করতো, আপনার মনে যদি এই সমস্ত প্রশ্ন ঘুরপাক খেয়ে থাকে তাহলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিতে পারেন।
সূচীপত্রঃ ডায়াবেটিস রোগীরা কি তরমুজ খেতে পারবে
ডায়াবেটিস রোগীরা কি তরমুজ খেতে পারবে
ডায়াবেটিস রোগীরা কি তরমুজ খেতে পারবে, তরমুজ খেতে পছন্দ করে না এমন মানুষ কমই পাওয়া যায়। কিন্তু যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তারা বিভিন্ন ফল মূল খেতে ভয় পায় সেই ফলগুলোর মধ্যে রয়েছে তরমুজ। অনেকেই মনে করেন যে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে তরমুজ খাওয়া ঠিক নয়। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মধ্যে ডায়াবেটিস রোগীরা তরমুজ খেতে পারবে
এতে কোন ধরনের সমস্যা হবে না। কারণ তরমুজে প্রচুর পরিমাণে জল এবং ফাইবার থাকে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী। জল শরীর থেকে অতিরিক্ত টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে এবং ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তবে তরমুজের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) কিছুটা বেশি, যা রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়াতে পারে।
তাই ডায়াবেটিস রোগীদের তরমুজ খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে সেটি হলো তরমুজ খাওয়ার পরিমাণ সীমিত রাখতে হবে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক ডায়াবেটিস রোগী প্রতিদিন ১৫০ গ্রাম (প্রায় এক কাপ) তরমুজ খেতে পারেন। তরমুজ খাওয়ার সময় অন্যান্য কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এরপর তরমুজ খাওয়ার পরে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করে নিতে হবে।
তরমুজ ছাড়াও, ডায়াবেটিস রোগীদের অন্যান্য ফলও পরিমিত পরিমাণে খাওয়া প্রয়োজন। আর আপনি যদি গ্লাইসেমিক ইনডেক্স সম্পর্কে পরিচিত না থাকেন তাহলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে পারেন। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে তরমুজ রাতে খাওয়া উচিত নয় ডায়াবেটিকস রোগীদের সকাল বেলা তরমুজ খেলে ভালো হয়। তরমুজ খাওয়ার সময় অবশ্যই পরিমাণমতো খাওয়া উচিত এতে কোনো ধরনের সমস্যা হবে না।
তরমুজের বীজের উপকারিতা ও অপকারিতা
তরমুজের বীজের উপকারিতা ও অপকারিতা, তরমুজ একটি সহজলভ্য ফল এটি গ্রীষ্মকালে বাজারে প্রচুর দেখা যায়। তরমুজের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি তরমুজের বীজেরও বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে। তরমুজের বীজের উপকারিতা পেতে প্রথমে তরমুজ থেকে বীজগুলো বের করে নিতে হবে।
এরপর শুকিয়ে তরমুজের বীজ কাঁচা, ভাজা, বা গুঁড়া করে খেতে পারেন। এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে আমি যদি তরমুজের বিজ খেতে পারি তাহলে কি কি উপকারিতা পাব। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে তরমুজের বীজের উপকারিতা সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কামরাঙ্গা খেলে কি হয়
হৃদ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারীঃ তরমুজের বীজে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও, তরমুজের বীজে রয়েছে পটাশিয়াম, যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো কাজ করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ তরমুজের বীজে রয়েছে জিংক, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় দ্রুত।
হজম স্বাস্থ্য উন্নত করেঃ তরমুজের বীজে রয়েছে ফাইবার, যা হজম স্বাস্থ্যকে উন্নত করে।
ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যের জন্য ভালোঃ তরমুজের বীজে রয়েছে প্রোটিন ও অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি অ্যাসিড, যা ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎসঃ তরমুজের বীজে রয়েছে লাইকোপেন, যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোষের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
তরমুজের বীজের অপকারিতা
তরমুজের বীজ খুব বেশি পরিমাণ খেলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে, যেমনঃ গ্যাস, বমি বমি ভাব, পেট খারাপ। এছাড়াও, তরমুজের বীজে রয়েছে কিছু রাসায়নিক উপাদান, যা কিছু লোকের জন্য অ্যালার্জির কারণ হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় করমচা খাওয়ার উপকারিতা
তরমুজের বীজ ত্বকের জন্য সবচাইতে ভালো উপকার করে থাকে আমরা অনেকেই ত্বক উজ্জ্বল করতে বিভিন্ন প্রক্রিয়া প্রয়োগ করে থাকি। তাই আপনি যদি আপনার শরীরের ত্বক বাড়াতে চান তাহলে তরমুজের বিজ খেতে পারেন।
খালি পেটে তরমুজ খেলে কি হয়
খালি পেটে তরমুজ খেলে কি হয়, খালি পেটে তরমুজ খেলে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞরা সাধারণত সকালবেলা খালি পেটে তরমুজ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই মনে করেন যে সকালে খালি পেটে তরমুজ খেলে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হতে পারে এই কথাটি একেবারেই মিথ্যা।
আরো পড়ুনঃ চিনা বাদাম খেলে কি ওজন বাড়ে
কারন তরমুজে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, পটাশিয়াম, এবং লাইকোপেন, যা শরীরের জন্য অনেক উপকারী। তাই আপনি যদি তরমুজ খেতে পছন্দ করেন তাহলে নিয়ম করে সকালে খালি পেটে তরমুজ খেতে পারেন এতে কোন ধরনের সমস্যা হবে না।
কিডনি রোগী কি তরমুজ খেতে পারবে
কিডনি রোগী কি তরমুজ খেতে পারবে, কিডনি রোগীদের অধিক প্রোটিন জাতীয় ফল থেকে দূরে থাকতে বলা হয়। কিন্তু এখন প্রশ্ন হল যে কিডনি রোগী কি তরমুজ খেতে পারবে বিশেষজ্ঞদের মতে কিডনি রোগী তরমুজ খেতে পারবে কারণ তরমুজে প্রোটিনের পরিমাণ খুবই কম দেখা যায়। কিন্তু সেটি পরিমাণ মত খেতে হবে পরিমাণ মতো বলতে ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম তরমুজ খেতে পারেন।
এছাড়াও কিডনি রোগী যে সমস্ত ফল খেতে পারবে সেগুলো হলো যেমন নাশপাতি, বেদেনা, আনারস, পেয়ারা, আপেল, পাকা পেপে এই সমস্ত খাবার আপনার খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। এবং চিকিৎসকেরা কিডনি রোগীদের যে সমস্ত ফল থেকে দূরে থাকতে বলে সেগুলো হলো কলা, ডাব, আঙুর, কামরাঙ্গা, লেবু, কমলা লেবু, মালটা এই সমস্ত খাবার থেকে দূরে থাকবেন। কিন্তু আপনার যদি রোগের কারন ডায়াবেটিসের জন্য হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
তরমুজ খেলে কি ঠান্ডা লাগে
তরমুজ খেলে কি ঠান্ডা লাগে, আমরা অনেকেই মনে করে থাকি যে তরমুজে পানির পরিমাণ 95% তার জন্য তরমুজ খেলে ঠান্ডা লাগতে পারে আপনার কি মনে হয় তরমুজ খেলে কি ঠান্ডা লাগে। তরমুজে ঠান্ডা লাগার মত কোন উপাদান পাওয়া যায় না কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে আপনি যদি তরমুজ অধিক পরিমাণে খেতে থাকেন তাহলে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ কাজু বাদাম খেলে কি ওজন বাড়ে
কিন্তু স্বাভাবিকভাবে তরমুজ খেলে ঠান্ডা লাগে না। তরমুজ খেলে শরীরে পানি শূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে এবং শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে তার মানে এই নয় যে তরমুজ খেলে ঠান্ডা লেগে যাবে। তাই ঠান্ডার হাত থেকে বেঁচে থাকতে অধিক পরিমাণ তরমুজ খাওয়া থেকে দূরে থাকুন আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে তরমুস খেলে ঠান্ডা লাগে না।
গর্ভাবস্থায় তরমুজ খাওয়া যাবে কি
গর্ভাবস্থায় তরমুজ খাওয়া যাবে কি, গর্ভাবস্থায় মা এবং শিশুকে সুস্থ রাখার জন্য মায়েরা বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর ফল খেয়ে থাকে। কিন্তু অনেক মায়েরা মনে করেন যে গর্ভাবস্থায় তরমুজ খাওয়া উচিত নয়। কিন্তু চিকিৎসকের মতে গর্ভাবস্থায় তরমুজ খেলে মিলবে নানা উপকার কিন্তু খেতে হবে পরিমাণ মতো অধিক পরিমাণে খাওয়ার চলবেনা।
পেটের শিশুকে সুস্থ রাখার জন্য তরমুজ খাওয়ার কোন বাধা নেই কারণ তরমুজ একটি পুষ্টিকর ফল এতে প্রচুর পরিমাণে পানি, ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। তরমুজের পুষ্টি উপাদানগুলি গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুর জন্য খুবই উপকারী। গর্ভাবস্থায় তরমুজ খেলে যেসব উপকারিতা মিলবে
আরো পড়ুনঃ কাজু বাদাম বেশি খেলে কি হয়
সেগুলো হলো গর্ভবতী মায়ের পানি শূন্যতা রোধ করবে, ব্রণের দৃষ্টিশক্তির বিকাশ ঘটবে, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, ক্যান্সার হৃদরোগ ও অন্যান্য রোগের ঝুঁকি কমায়। এ সমস্ত উপকার পেতে তরমুজ খেতে পারেন।
তরমুজের খোসার উপকারিতা
তরমুজের খোসার উপকারিতা, গ্রীষ্মকালে তরমুজের পাহাড় দেখা যায় বিভিন্ন বাজারে গ্রীষ্মকালের গরম এড়াতে সবাই তরমুজ খেয়ে থাকে। কিন্তু আপনি কি জানেন তরমুজের খোসার উপকারিতা সম্পর্কে। আপনি যদি তরমুজের খোসার উপকারিতা জানেন তাহলে আর কোনদিন তরমুজের খোসা ফেলে দিবেন না।
তরমুজের খোসার উপকারিতা পেতে খোসার সাদা অংশটি খেতে পারেন এটি বিভিন্নভাবে খাওয়া যেতে পারে যেমন শরবত করে ভাজি করে আপনি যেভাবে খেতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন সেভাবে খাবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক তরমুজের খোসার উপকারিতা গুলো কি কি সেই বিষয়ে।
ওজন নিয়ন্ত্রণঃ আপনি যদি সিট্রুলিন খাবার খেতে পারেন নিয়মিত তাহলে ওজন কমাতে সাহায্য করবে তরমুজের খোসার সেই উপাদানটি রয়েছে। সেজন্য তরমুজের সবুজ অংশ না খেয়ে লাল অংশের পরে যে সাদা অংশ রয়েছে সেটি খেতে পারেন এতে ওজন কমবে দ্রুত।
রক্তচাপ হ্রাসঃ গবেষণায় দেখা গিয়েছে তরমুজ খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে সেই সাথে তাজা খোসা খেতে পারলে আরো বেশি উপকার পাওয়া যায়।
মুখের রুচিঃ মুখের রুচি বাড়ানোর জন্য তরমুজের খোসা ছোট ছোট করে টুকরা করে রান্না করে খেতে পারেন। এছাড়াও তরমুজের খোসা দিয়ে আচার, হালুয়া তৈরি করা যেতে পারে।
আরো পড়ুনঃ কামরাঙ্গা খেলে কি ক্যান্সার হয়
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ প্রতি ১০০ গ্রাম তরমুজের খোসায় ৩০ শতাংশ ভিটামিন সি দেখা যায় যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়ঃ তরমুজের খোসায় রয়েছে অধিক পরিমাণে ফাইবার যা কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও কোলেস্টেরল এবং রক্তের শর্করার মাত্রা কমাতেও ব্যাপক ভূমিকা পালন করে।
ফেরাউন কি তরমুজের ব্যবসা করতো
ফেরাউন কি তরমুজের ব্যবসা করতো, এটি একটি লম্বা ঘটনা কিন্তু আজকে আপনাদের সংক্ষেপে বলার চেষ্টা করব। প্রথমত ফেরাউনের মা-বাবা যখন মারা যায় তখন ফেরাউন অনেক ঋণের মধ্যে পড়ে যায়। তখন ফেরাউন ঋণ থেকে বাঁচার জন্য বাড়ি থেকে পালিয়ে মিশরে চলে আসে। মিশরে এসে দেখে এক চাচা জমি থেকে তরমুজ তুলছে।
তখন ফেরাউন আর তার বন্ধু তরমুচের দিকে এক নজরে তাকিয়ে থাকে তখন সেই চাচা তাদেরকে বলে যে বাবা তোমরা কি তরমুজ খাবে। তখন ফেরাউন বলে আমরা অনেক ক্ষুধার্ত আমাদের এখানে থাকার কোন জায়গা নেই। তরমুজ খেতে দিলে খেতে পারি তখন চাচা তাদের দুইজনকে দুইটা তরমুজ দেয় এক নিমিষেই দুই বন্ধু তরমুজ খেয়ে ফেলে।
আরো পড়ুনঃ করমচা চাষ পদ্ধতি
তখন চাচা বলে ওঠে যে তোমরা কি আমার তরমুজের জমিতে কাজ করবে তখন ফেরাউন বলে কাজ দিলে কাজ করব। তখন সেই চাচা বলে তাহলে বলো বেতন তোমরা কিভাবে নিবে মাসে নাকি ডেইলি। তখন ফেরাউন বলে আমাদের ডেইলি টাকা দিয়েন চাচা এই শুনে চাচা তাদের কাজে লাগিয়ে দেয় এবং তাদের বলে দেয় যে প্রতিদিন জমি থেকে তরমুজ তুলে বাজারে বিক্রি করে আমাকে টাকা দিবে।
এভাবে 12 দিন ফেরাউন তার বন্ধু কাজ করতে থাকে এরপর ফেরাউন একটি সরকারি চাকরি পেয়ে যায়। সেখান থেকেই ফেরাউন হয়ে যায় মিশরের বাদশা মূলত ফেরাউন তরমুসের ব্যবসা মাত্র 12 দিন করেছিল।
তরমুজের পুষ্টিগুণ
প্রতি ১০০ গ্রাম তরমুজে নিম্নলিখিত পুষ্টি উপাদান গুলো রয়েছে যেমনঃ
- ক্যালোরি: ৩০
- কার্বোহাইড্রেট: ৭.৫ গ্রাম
- চিনি: ৬.১ গ্রাম
- প্রোটিন: ০.৬ গ্রাম
- ফ্যাট: ০.১ গ্রাম
- ফাইবার: ০.৬ গ্রাম
- ভিটামিন এ: ৪০০ আইইউ
- ভিটামিন সি: ১২ মিলিগ্রাম
- ভিটামিন বি১: ০.০৩ মিলিগ্রাম
- ভিটামিন বি২: ০.০৪ মিলিগ্রাম
- ভিটামিন বি৩: ০.৩ মিলিগ্রাম
- ভিটামিন বি৬: ০.১ মিলিগ্রাম
- ভিটামিন বি৯: ৭ মাইক্রোগ্রাম
- পটাশিয়াম: ৩৫৮ মিলিগ্রাম
- ম্যাগনেসিয়াম: ১৫ মিলিগ্রাম
- ক্যালসিয়াম: ১২ মিলিগ্রাম
- আয়রন: ০.২ মিলিগ্রাম
- ফসফরাস: ১৭ মিলিগ্রাম
শেষ কথা
আজকের আর্টিকেলে তরমুসের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে ইতিমধ্যে আপনি জেনে গিয়েছেন যে ডায়াবেটিস রোগীরা কি তরমুজ খেতে পারবে। এবং এর সাথে মিল রেখে আরো বেশ কয়েকটি কমন প্রশ্নের উত্তর নিয়ে পুরো আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে। আপনি যদি পুরো আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন তাহলে তরমুজের অজানা অনেক তথ্য সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
মারিয়া অনলাইন ব্লকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url