কিসমিস খেলে কি মানুষ ফর্সা হয় - ফর্সা হওয়ার পদ্ধতি
রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয় জানতে ক্লিক করুনআপনার উদ্দেশ্য যদি হয় শরীর ফর্সা বা ত্বক ফর্সা করা তাহলে আমাদের এই পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিতে পারেন। কারণ আজকের আর্টিকেলে শরীর ফর্সা কিংবা ত্বক ফর্সা করার বিভিন্ন ফর্মুলা তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে কিসমিস খেলে কি মানুষ ফর্সা হয়, কোন ফল খেলে মানুষ ফর্সা হয়, কোন সবজি খেলে ত্বক ফর্সা হয়,
কিসমিস খেলে কি মানুষ ফর্সা হয় |
পানি খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়, গাজর খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়, ফর্সা হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম। আপনি যদি এই পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিতে পারেন তাহলে এই ছয়টি উপায়ে আপনার ত্বক কিংবা শরীর খুব সহজেই ফর্সা করে নিতে পারেন। তাহলে চলুন সময় নষ্ট না করে পুরো পোস্টটি পড়া নেই।
সূচীপত্রঃ কিসমিস খেলে কি মানুষ ফর্সা হয়
কিসমিস খেলে কি মানুষ ফর্সা হয়
কিসমিস খেলে কি মানুষ ফর্সা হয়, আমরা অনেকেই এই কমন প্রশ্নটা করে থাকি তাই আজকে আমি আপনাদের জানাবো কিসমিস খেলে কি মানুষ ফর্সা হয়। কিসমিস একটি সুস্বাদু ফল কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ এবং উপকারিতা। আপনি যদি নিয়মিত কিসমিস খেতে পারেন তাহলে মিলবে অনেক উপকারিতা যেমন বয়স হওয়ার আগেই চেহারায় বয়সের ছাপ পড়া।
কিসমিস খেলে কি মানুষ ফর্সা হয় |
আপনি যদি নিয়মিত কিসমিস খেতে পারেন তাহলে এই সমস্যা থেকে দূরে থাকতে পারবেন। কারণ কিসমিসে রয়েছে টক্সিন যা চেহারা সুন্দর করতে সাহায্য করে। আপনি যদি টানা এক মাস রাতে ১৫ থেকে ২০ টা কিসমিস ভিজিয়ে খেতে পারেন তাহলে দেখবেন এক মাসের ভেতরে আপনার চেহারা অনেকাংশে ফর্সা হয়ে গেছে।
তাই আপনি যদি কিসমিস খেয়ে ফর্সা হতে চান তাহলে নিয়মিত টানা একমাস রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খেতে পারেন এতে আপনার ত্বক ফর্সা হওয়া শুরু করবে।
কোন ফল খেলে মানুষ ফর্সা হয়
কোন ফল খেলে মানুষ ফর্সা হয়, আমরা অনেকেই ফর্সা হওয়ার জন্য বিভিন্ন মেডিসিন কিংবা কসমেটিক ব্যবহার করে থাকি কারণ যাতে করে আমাদের চেহারা ফর্সা ও মসূন হয়। এরপরেও অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের চেহারা ফর্সা হতে চায় না এর কারণ হলো মানসিক চাপ ও সুস্বাস্থ্যতা। কিন্তু আজকে আমি আপনাদের কয়েকটি ফলের নাম বলব এই ফলগুলো খেলে আপনার ত্বক উজ্জ্বল ও ফর্সা হওয়া শুরু করবে তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক।
কোন ফল খেলে মানুষ ফর্সা হয় |
বেদানাঃ ত্বক ফর্সা করার জন্য বেদানা সব চাইতে ভালো ফল কারণ বেদানায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে আন্টি অক্সিডেন্ট যা ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই আপনার ত্বক ফর্সা করতে নিয়মিত বেদানা খেতে পারেন এতে বিশেষ ফল পাবেন।
কলাঃ কলা একটি অতি পরিচিত একটি ফল এই ফলে রয়েছে ভিটামিন এ যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী এবং ত্বকের মলিনতা দূর করে ত্বক ফর্সা করে তোলে।
আরো পড়ুনঃ চিনা বাদাম ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
চেরিঃ আমরা অনেকেই ত্বক ফর্সা করার জন্য চেরি ব্যবহার করে থাকি নিয়মিত চেরি ব্যবহারের ফলে ত্বকের পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি পায় এবং ত্বককে এজিং এর হাত থেকে খুব সহজেই রক্ষা করতে পারে। তাই ত্বক ফর্সা করার জন্য চেরি ব্যবহার করতে পারেন নিশ্চিন্তে।
আপেলঃ আপেলে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর। তাই আপনি যদি নিয়মিত একটি করে আপেল খেতে পারেন তাহলে আপনার ত্বকে বয়সের ছাপ দূর করতে সাহায্য করবে এবং ত্বক উজ্জ্বল ও চকচকে এবং ফর্সা করতে সাহায্য করবে।
আরো পড়ুনঃ খালি পেটে চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা
পেঁপেঃ বারোমাসি ফলের মধ্যে একটি রয়েছে পেঁপে আমরা অনেকেই ত্বক ফর্সা করতে পেঁপে খেয়ে থাকি। আপনি যদি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে চান তাহলে নিয়মিত পেতে খেতে পারেন। এতে আপনার ত্বক ফর্সা হওয়া শুরু করবে অল্প দিনে।
আমঃ ত্বক ফর্সা করতে নিয়মিত আম খেতে পারেন কারণ আমে রয়েছে ভিটামিন এ, ই, সি, কে, জ্যান্টোফিল এবং বিটা ক্যারোটিন এই সকল উপাদান ত্বকের ডিএনএ ড্যামেজ হতে দেয় না। তাই আপনার ত্বক ফর্সা করতে নিয়মিত আম খেতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ কাজু বাদামের পুস্টিগুন
তরমুজঃ তরমুজ একটি পুষ্টিকর ফল এই ফলে প্রায় 95% জল থাকে তাই ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে অন্যরকম ভূমিকা পালন করে। আবার তরমুজে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, বি১ যা নিয়মিত খেলে আপনার ত্বক ফর্সা হওয়া শুরু করবে।
কমলালেবুঃ লেবু আমরা অনেকেই ত্বক ফর্সা করার জন্য ব্যবহার করে থাকি। এটিও একটি ভালো উপায় কারণ লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ এবং ত্বক ফর্সা করতে সাহায্য করে।
বাদামঃ ত্বক ফর্সা করার জন্য বাদাম দারুণ উপকার করে থাকে কারণ বাদামে রয়েছে ভিটামিন ই এটি ড্যামেজ ত্বককে খুব সহজেই উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে। আপনি যদি নিয়মিত বাদাম খেতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনার ত্বক আস্তে আস্তে ফর্সা হওয়া শুরু করেছে।
শসাঃ ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে শসা খুবই উপকারি। শসাতে রয়েছে ভিটামিন সি, কে, এন্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। আপনি যদি নিয়মিত শসা খেতে পারেন তাহলে দেখবেন কয়েক দিনের ভেতরে আপনার ত্বক ফর্সা হওয়া শুরু করবে।
পানিঃ আমাদের ত্বক ফর্সা ও সুন্দর রাখতে নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে প্রতিদিন অন্তত একজনের আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করা প্রয়োজন। এতে করে শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান বের হয়ে যাবে এবং ত্বকের ভাঁজ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এছাড়া অতিরিক্ত পানি পান করলে শরীরে চিনি জমতে দেয় না আবার চেহারাতে কোন প্রকার ব্রণ দেখা যায় না তাই চেহারা ফর্সা করতে পানির কোন বিকল্প নেই।
কোন সবজি খেলে ত্বক ফর্সা হয়
কোন সবজি খেলে ত্বক ফর্সা হয়, আপনার ত্বক ফর্সা রাখার জন্য নিচে দেওয়া সবজি গুলো আপনার খাবার তালিকায় রাখতে পারেন। আবার আপনি চাইলে সবজির সাথে ফল রাখতে পারেন কারণ ত্বক ফর্সা হওয়ার জন্য খুবই উপকারি। তাহলে চলুন দেখে নেই কি কি সবজি ত্বক ফর্সা করতে দুর্দান্ত কাজ করে।
কোন সবজি খেলে ত্বক ফর্সা হয় |
মিষ্টি আলুঃ ত্বক ফর্সা রাখার জন্য মিষ্টি আলু খুবই উপকারী কারণ মিষ্টি আলুতে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, ই তাই ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য নিয়মিত মিষ্টি আলু খেতে পারেন।
বাঁধাকপিঃ ত্বক ফর্সা করার জন্য আপনার খাবার তালিকায় নিয়মিত বাঁধাকপি রাখতে পারেন এতে থাকা ভিটামিন সি, কে, বি৬ এবং সালফার ত্বক ফর্সা করে অল্প দিনে।
আরো পড়ুনঃ কাজু বাদাম বেশি খেলে কি হয়
মিষ্টি কুমড়ার বীজঃ জিঙ্ক আমাদের ত্বক ফর্সা রাখতে সাহায্য করে। মিষ্টি কুমড়ার বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমানে জিঙ্ক। তাই নিয়মিত এক মুঠো মিষ্টি কুমড়ার বীজ খেতে পারেন ত্বক ফর্সা করার জন্য।
টমেটোঃ ত্বক ফর্সা রাখার জন্য আপনার খাদ্য তালিকায় টমেটো রাখতে পারেন কারন প্রাকৃতিক ভাবে ত্বক ফর্সা করার ক্ষমতা রাখে টমেটো। ব্রণ ও অন্যান্য ক্ষতিকর দিক থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।
পালংশাকঃ ত্বক ফর্সা রাখার জন্য পালং শাক খুবই প্রয়োজনীয় কারণ পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকের কোষ বের করে দেয়। এছাড়াও বিষাক্ত উপাদান বের করতে সাহায্য করে ফলে ত্বক ফর্সা হয় খুব দ্রুত।
গাজরঃ গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বেটা ক্যারোটিন যা ত্বকে বয়সের ছাপ থেকে রক্ষা করে এবং ত্বক ফর্সা রাখে তাই আপনার খাদ্য তালিকায় গাজর রাখতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খাওয়া উচিত
স্ট্রবেরিঃ ত্বক ফর্সা করার জন্য স্ট্রবেরি দুর্দান্ত কাজ করে কারণ এতে রয়েছে ত্বকের রং হালকা করার ক্ষমতা। নিয়মিত স্ট্রবেরি পেস্ট করে মধু কিংবা দই মিশিয়ে মুখে ১২ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন। তাহলে দেখবেন অল্প দিনেই ত্বক ফর্সা হওয়া শুরু করেছে।
পেঁপেঃ ত্বক ফর্সা রাখার জন্য নিয়মিত পেপে খেতে পারেন এছাড়াও আপনার ত্বকে যদি কালো দাগ থেকে থাকে তাহলে পাকা পেঁপের রস তৈরি করে ১৫ মিনিট মুখে লাগাতে পারেন টানা এক মাস এতে দেখবেন কালো দাগ চলে গিয়েছে।
আরো পড়ুনঃ কাঠ বাদামে কি এলার্জি আছে
করলাঃ আপনার শরীরে সমস্ত দূষিত পদার্থ বের করতে সাহায্য করবে করলা। আপনি যদি তিতা করলা খেতে পারেন তাহলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বেড়ে যাবে এবং ফর্সা হওয়া শুরু করবে।
শসাঃ ত্বককে ফর্সা করার জন্য শসা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারন শসায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে পানি যা ত্বক উজ্জ্বল ও ফর্সা করে। আপনি যদি টানা কয়েক দিন খেতে পারেন তাহলে আপনি নিজেই বুজতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
আমলকীঃ ত্বক ফর্সা রাখার জন্য নিয়মিত ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সবজি বা ফল খেতে হবে। আপনি যদি নিয়মিত আমলকি খেতে পারেন তাহলে আপনার ত্বক ফর্সা হওয়া শুরু করবে। কারণ আমলকিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা আপনার ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ রাখতে সাহায্য করবে।
মিষ্টি কুমড়াঃ মিষ্টি কুমড়ায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি রয়েছে যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই আপনি যদি আপনার খাদ্য তালিকায় মিষ্টি কুমড়া রাখতে পারেন তাহলে দেখবেন অল্প দিনেই ত্বক ফর্সা হতে শুরু করেছে।
পানি খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়
পানি খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়, আমাদের ত্বক ফর্সা করার জন্য অনেকেই অনেক রকম ফল এবং সবজি খেয়ে থাকি। এছাড়াও বিভিন্ন কসমেটিক্স ও বিদেশী পণ্য ব্যবহার করে থাকি কিন্তু আসলেই কি এই সমস্ত ফলমূল কসমেটিক্স এবং বিদেশি পণ্য ফরসা করতে সাহায্য করে এর উত্তর হল কিছুটা সাহায্য পাওয়া যায়। কিন্তু আপনি যদি নিয়মিত প্রতিদিন শুধুমাত্র তিন চার লিটার পানি খেতে পারেন
আরো পড়ুনঃ আপেল খেলে কি ওজন বাড়ে
তাহলে দেখবেন আপনার ত্বক অল্প দিনেই পরিবর্তন হওয়া শুরু করেছে। কারণ একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে একজন মানুষ যদি প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ ক্লাস পানি খেতে পারে তাহলে তার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে এবং ত্বক ফর্সা করতে সাহায্য করবে। তাই আপনি যদি আপনার ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখতে চান তাহলে নিয়মিত পানি পান করুন।
গাজর খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়
গাজর খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়, ত্বক ফর্সা করতে কেনা ভালবাসে তাই আমরা আমাদের ত্বক ফর্সা করার জন্য বিভিন্ন উপায় খুঁজে থাকি। আবার অনেকেই মনে করেন যে গাজর খেলে কি ত্বক ফর্সা হয় এর সহজ উত্তর হল হ্যাঁ। কারণ গাজরে রয়েছে বেটা ক্যারোটিন যা আপনার ত্বকের সৌন্দর্য এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চাদের আপেল খাওয়ার নিয়ম
এছাড়াও আপনি যদি নিয়মিত গাজর খেতে পারেন তাহলে দেখবেন ত্বকে বয়সের ছাপ থেকে নিমিষেই মুক্তি পেয়ে গেছেন। এছাড়াও আপনার ত্বকে যদি ব্রণ কিংবা কালো দাগ থেকে থাকে তাহলে দেখবেন নিয়মিত গাজর খাওয়ার ফলে আপনার ত্বকের কালো দাগ ধীরে ধীরে কমতে শুরু করেছে।
ফর্সা হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম
ফর্সা হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম, ফর্সা হওয়ার জন্য আমরা অনেকেই অনেক রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকি। এর মধ্যে আমরা অনেকেই রয়েছি যারা ট্যাবলেট খেয়ে কিংবা বিভিন্ন ঔষধ খাওয়ার মাধ্যমে নিজেকে ফর্সা করতে চাই। তাদের জন্য নিচে বেশ কিছু ট্যাবলেট এবং ওষুধের নাম নিয়ে বর্ণনা করা হবে যেগুলো খেলে আপনারা খুব দ্রুত ফর্সা হতে পারবেন। যেমন
ফর্সা হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম |
- ভিটামিন ই ক্যাপ ক্যাপসুল
- Colgan 10 mg Tablet
- L-Gluts 5 Berry Plus+
- Frozen Collagen (2 in 1)
- সাফি ক্যাপসুল
- Alike
আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে উপরে দেওয়া এই ছয়টি ওষুধ ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার ত্বক ফর্সা করতে পারেন খুব সহজে। আমরা অনেকেই রয়েছি যারা ফর্সা হওয়ার জন্য বিভিন্ন ঔষধ কিংবা ট্যাবলেট খেয়ে থাকি সে ক্ষেত্রে দেখা যায় কোনরকম কার্যকর ফল পাওয়া যায় না।
আরো পড়ুনঃ ডায়াবেটিস রোগী কি কিসমিস খেতে পারবে
তাই আপনি যদি এই সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে উপরে দেওয়া ঔষধ গুলো ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে পারেন।
কিসমিস খেলে কি মানুষ ফর্সা হয় শেষ কথা
কিসমিস খেলে কি মানুষ ফর্সা হয়, আপনি যদি আমাদের এই পুরো আর্টিকেল পড়ে থাকেন তাহলে ইতিমধ্যে আপনি জানতে পেরেছেন যে, কোন কোন উপায়ে শরীর এবং ত্বক ফর্সা করা যায়। কারণ আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করেছি যে কিভাবে এবং কত উপায়ে শরীর এবং ত্বক ফর্সা করা যায়।
আরো পড়ুনঃ দুধ কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
তাই আপনি যদি এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে ইতিমধ্যে ফর্সা হওয়ার জন্য বিভিন্ন ফর্মুলা সম্পর্কে জেনে ফেলেছেন। আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের সবার কাছে ভালো লাগবে। আজকের মত এখানেই শেষ করছি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ভালো লাগলে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।
মারিয়া অনলাইন ব্লকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url