গর্ভাবস্থায় আতা ফল খাওয়ার উপকারিতা - আতা ফলের পুষ্টিগুণ

গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে কি হয় জানতে ক্লিক করুনআপনাদের জন্য আরো একটি নতুন আর্টিকেল নিয়ে চলে আসলাম। আজকের আর্টিকেলের মেন ট্রফিক হলো গর্ভাবস্থায় আতা ফল খাওয়ার উপকারিতা। কিন্তু আপনাদের প্রয়োজনে আসে এমন আরো কয়েকটি প্রশ্নের উওর নিয়ে আজকের পুরো আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে। তাহলে চলুন দেখে আসি সেই সকল প্রশ্ন গুলো যেমন আতা ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা,
গর্ভাবস্থায় আতা ফল খাওয়ার উপকারিতা

আতা ফলের পাতার উপকারিতা, আতা ফল কখন পাকে, শরিফা ও আতা ফলের পার্থক্য সহ আতা ফলের পুষ্টিগুণ এই সকল প্রশ্নের উওর নিয়ে পুরো আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে। আশা করি আপনাদের সকলের প্রয়োজনে আসবে তাহলে চলুন সময় নষ্ট না করে পুরো আর্টিকেলটি পড়া শুরু করি।

সূচীপত্রঃ গর্ভাবস্থায় আতা ফল খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় আতা ফল খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় আতা ফল খাওয়ার উপকারিতা, আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদের জানাবো গর্ভাবস্থায় আতা ফল খাওয়ার কি কি উপকারিতা রয়েছে। তাহলে চলুন সময় নষ্ট না করে গর্ভাবস্থায় আতাফল এর উপকারিতা গুলো জেনে নেই।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা একটি সাধারণ সমস্যা আপনি যদি গর্ভাবস্থায় আতা ফল খেতে পারেন তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যাবে। কারণ আতা ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ আতা ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। আপনি যদি গর্ভাবস্থায় আতা ফল খেতে পারেন তাহলে মায়ের এবং সন্তানের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখেঃ গর্ভাবস্থায় নিয়মিত আতা ফল খেলে মায়ের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে কারণ আতা ফলে রয়েছে ভিটামিন এ যা মা ও শিশুর দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে।

ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ আপনি যদি গরবস্থায় নিয়মিত আতা ফল খেতে পারেন তাহলে ত্বক সুন্দর মসৃণ রাখতে সাহায্য করবে। আতাফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট যা সন্তানের এবং মায়ের ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে।
গর্ভাবস্থায় আতা ফল খাওয়ার উপকারিতা

শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ গর্ভাবস্থায় অনেক মায়ের ক্ষেত্রে দেখা যায় তাদের শরীর নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। আপনার যদি এই সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে নিয়মিত আতা ফল খেতে পারেন কারণ আতা ফলে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ খুবই কম যা শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

দাঁত ও হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ আতা ফলে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম যা গর্ভাবস্থায় এবং শিশুর দাঁত এবং হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। আপনার সন্তানকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত আতা ফল খেতে পারেন।

শরীরের পানিশূন্যতা দূর করেঃ গর্ভাবস্থায় মায়েদের ক্ষেত্রে পানি শূন্যতার সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই আপনি যদি পানি শূন্যতা থেকে বাঁচতে চান তাহলে আতা ফল খেতে পারেন এতে বিশেষ উপকার পাবেন।

ডায়াবেটিসে উপকারীঃ আতা ফলে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার সেজন্য ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আতাফল অনেক উপকারী। কি বিশ্বাস হচ্ছে না গবেষণায় এটাই প্রমাণিত হয়েছে।

মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করেঃ গর্ভাবস্থায় আতা ফল খেলে মা এবং শিশুর মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। কারণ আতা ফলে রয়েছে ফলিক এসিড যা ব্রণের মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ গর্ভাবস্থায় রক্তচাপের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই আপনি যদি নিয়মিত আতা ফল খেতে পারেন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। কারণ আতা ফলে রয়েছে পটাশিয়াম যা রক্ত নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

অকাল প্রসব প্রতিরোধঃ আতা ফলে রয়েছে কপার ও তামা যা গর্ভবতী মহিলাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। কারণ ভ্রনের সুরক্ষার জন্য কপার অত্যন্ত প্রয়োজনীয় আপনি যদি গর্ভাবস্থায় আতাফল খেতে পারেন তাহলে গর্ভপাতের ঝুঁকি কমিয়ে অকাল প্রসব থেকেও আপনাকে বাঁচিয়ে নেবে।
স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধিঃ আতা ফলে রয়েছে কেনরে এবং নিউরাল সুগার তাই গর্ভাবস্থায় যদি ওজন কমে যায় তাহলে ওজন বাড়ানোর জন্য আতা ফল খেতে পারেন।

শরীর থেকে টক্সিন পরিষ্কার করাঃ আতা রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের বিষাক্ত পদার্থ গুলোকে পরিষ্কার করে এবং কিডনি ভালো রাখে। সেজন্য আপনার খাবার তালিকায় আতা ফল রাখতে পারেন।

স্ট্রেস হ্রাসঃ আতা ফলে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম যা গরব অবস্থায় খুবই প্রয়োজনীয় নিয়মিত ফল খেলে স্ট্রেস হ্রাস করে এবং হৃদয়কে সুরক্ষা রাখতে সাহায্য করে।

স্তন দুগ্ধ বাড়ায়ঃ একটি বিশেষ প্রতিবেদনে দেখা গিয়েছে আতা ফল খাওয়ার ফলে মায়েদের বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। কারণ আতা ফলে রয়েছে ছোট ছোট কোষ প্রতি কোষের ভিতরে রয়েছে ছোট ছোট বিজ যা মায়েদের বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
আপনি যদি গর্ভাবস্থায় নিয়মিত আতা ফল খেতে পারেন তাহলে এই সমস্ত রোগ থেকে আপনাকে দূরে রাখতে সাহায্য করবে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে গর্ভাবস্থায় আতা ফল খেলে এই সকল রোগ গর্ভবতী মায়ের ধারের কাছে আসতে পারবেনা। তাই আপনার শরীর এবং সন্তানের সুস্থতার জন্য নিয়মিত আতা ফল খেতে পারেন।

আতা ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা

আতা ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা, উপরে আপনারা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন গরবস্থায় আতা ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। এখন আপনাদের জানাবো আতা ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো কি কি রয়েছে তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক।

হজমশক্তি উন্নত করেঃ আতা ফলে রয়েছে ফাইবার যা আমাদের দেহের হজম শক্তি উন্নত করে সাথে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ভালোঃ আতা বলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে যা চোখের দৃষ্টি শক্তি এবং রাতকানা রোগের হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে।
হাঁপানিঃ আপনি যদি নিয়মিত আতা ফল খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীর থেকে চিরকালের জন্য হাঁপানি রোগ দূর হয়ে যাবে যা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত।

ক্যান্সার প্রতিরোধকঃ আতা ফলে রয়েছে এন্টিওক্সিডেন্ট যা আপনার শরীরের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে। যদি নিয়মিত আতা ফল খেতে পারেন তাহলে ক্যান্সার কাছে ভিড়তে পারবে না।
আতা ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
পাচনার সহায়তাঃ আপনি যদি নিয়মিত আতা ফল খেতে পারেন তাহলে পাচনার সমস্যা দূর করবে অল্প দিনে। কারণ আতা ফলে রয়েছে ফাইবার ও পেক্টিন যা আপনার শরীরের কব্জিত সমস্যা থেকে দূরে রাখবে।

এছাড়াও উপরে যে সমস্ত উপকারিতার কথা বলা হয়েছে আপনি যদি নিয়মিত সঠিক পরিমাণে একটি অথবা দুইটি করে আতা ফল খেতে পারেন তাহলে উপরে দেওয়া সমস্ত উপকারিতা এবং নিচে যে সমস্ত উপকারিতা দেওয়া হয়েছে সকল উপকারিতা একসঙ্গে পেয়ে যাবেন। তাই আপনি যদি এই সমস্ত রোগ থেকে দূরে থাকতে চান তাহলে নিয়মিত আতা ফল খেতে পারেন।

অপকারিতা

আতা ফলের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হয়েছে কিন্তু আপনি কি জানেন আতাফলের এতগুলো উপকার থাকতেও এর বেশ কিছু অপকারিতাও রয়েছে যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে জেনে রাখা প্রয়োজন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে কি কি অপকারিতা রয়েছে।
  1. অনেক জনের ক্ষেত্রে কখনো কখনো আতা ফল খাওয়ার কারণে ডায়রিয়া হতে পারে।
  2. আপনি যদি নিয়মিত টানা কয়েক মাস আতা সেবন করেন তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
  3. কারো কারো ক্ষেত্রে অতিরিক্ত আতা ফল খেলে বমি গ্যাস এবং মল পাস করার সময় সমস্যা হতে পারে।
  4. আতা ফলে ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে তাই আপনি যদি অতিরিক্ত আতা ফল খেয়ে থাকেন তাহলে ফাইবারের কারণে পেটে ব্যথা হতে পারে।
  5. আতা ফল বেশি পরিমাণে খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে যেমন বমি বমি ভাব এবং ডায়রিয়া এই সমস্ত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  6. অনেকের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত আতা ফল খেলে এলার্জি দেখা দিতে পারে এলার্জির লক্ষণ গুলোর মধ্যে হল চুলকানি, ফুসকুড়ি, ত্বকে লালভাব, শ্বাসকষ্ট এই সকল সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  7. আতা ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা অতিরিক্ত সেবন করলে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে কিন্তু যাদের রক্তচাপ কম থাকে তাদের আতাফল এর পরিমাণ সীমিত রাখা প্রয়োজন।

আতা ফলের পাতার উপকারিতা

আতা ফলের পাতার উপকারিতা, আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি আতা ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে কিন্তু এই পুষ্টিগুণ ফলের জেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি আতা ফলের পাতা এবং সালের অনেক উপকারিতা হয়েছে তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে আতা ফলের পাতার কি কি উপকারিতা রয়েছে।

রক্ত আমাশাঃ আপনি যদি আতা গাছের কচি পাতা বেটে ২৫ ফোঁটা রস ছাগলের দুধের সাথে দুইবার খেতে পারেন তাহলে আপনার পুরাতন রক্ত আমাশা দ্রুত ঠিক হয়ে যাবে।
রক্তঃ যদি আপনাদের শরীরের রক্তের তেজ কমে গিয়ে থাকে তাহলে সকালে এবং বিকেলে দুই তিন ফোটা করে আতা গাছের কচি পাতার রস খেতে পারেন এতে দ্রুত ফলাফল পাবেন।
আতা ফলের পাতার উপকারিতা

অপুষ্টি জনিত রোগঃ যারা অপুষ্টি জনিত রোগে ভুগছেন তারা যদি সকাল বিকাল দুই থেকে তিন চামচ আতা ফলের পাতার রস খেতে পারেন তাহলে অপুষ্টি জনিত রোগ দূর হয়ে যাবে। দুধের সাথে মিশিয়ে খেলে আরো ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

বমির সাথে রক্তঃ যাদের বমির সাথে রক্ত বের হয় তারা যদি ২ দিন আতা গাছের পাতার রস ২-৩ চামচ খেতে পারে তাহলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে।
ফোরা রোগঃ আপনি যদি এই পাতার রস আপনার ফোরা স্থানে লাগাতে পারেন তাহলে ১ দিনের বিতরে ফোরা পেকে বের হয়ে যাবে।

মাথার উকুনঃ আমাদের অনেকের মাথায় প্রচুর পরিমানে উকুন দেখা যায় আপনার মাথায় যদি উকুন থাকে তাহলে আতা গাছের পাতার রস মাথায় লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে দিলে সব উকুন মারা যাবে।

আতা ফল কখন পাকে

আতা ফল কখন পাকে, আতা ফল সাধারণত আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর মাসে পাকা শুরু করে। তবে, আবহাওয়ার অবস্থার উপর নির্ভর করে সময় পরিবর্তিত হতে পারে। আতা ফল পাকার জন্য প্রায় ৪-৫ মাস সময় লাগে। আতা ফল পাকা কিনা আপনি বুজবেন কেমনে তা বোঝার জন্য কিছু লক্ষণ রয়েছে। 
পাকা আতা ফলের খোসা হালকা সবুজ থেকে হলুদ হয়ে যায়। ফলের গায়ে হালকা দাগ পড়ে যায় এবং ফলের ভেতরের কোষগুলো নরম ও রসালো হয়ে যায় ও ফলের বীজ কালো হয়ে যায়। আপনি এই সমস্ত লক্ষন দেখে সহজেই বুজতে পারবেন জে আতা ফল পাকছে কিনা।

শরিফা ও আতা ফলের পার্থক্য

শরিফা ও আতা ফলের পার্থক্য, শরিফা এবং আতা ফল একই প্রজাতির ফল। তবে, এদের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে। শরিফা ফলের বৈশিষ্ট্য হলো খোসা মসৃণ, হালকা সবুজ বা হলুদ রঙের, স্বাদ মিষ্টি, কিছুটা নোনতা, বীজ সাদা হয়ে থাকে। এবং আতা ফলের বৈশিষ্ট্য হলো খোসা মসৃণ বা গুটিযুক্ত, হালকা সবুজ বা হলুদ রঙের, স্বাদ মিষ্টি, বীজ কালো আশা করি বুজতে পেরেছেন শরিফা ও আতা ফলের পার্থক্য সম্পর্কে।

আতা ফলের পুষ্টিগুণ

আতা ফলের পুষ্টিগুণ, আতা ফল একটি পুষ্টিকর ফল। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে।

প্রতি ১০০ গ্রাম আতা ফলের পুষ্টিগুণ হলো
  1. ক্যালোরি: ৭০
  2. প্রোটিন: ১.২ গ্রাম
  3. কার্বোহাইড্রেট: ১৬.২ গ্রাম
  4. ফাইবার: ৬.৬ গ্রাম
  5. ভিটামিন সি: ১৫.৪ মিলিগ্রাম
  6. পটাশিয়াম: ৩৪৩ মিলিগ্রাম
  7.  শর্করা ২৮ গ্রাম
  8. সোডিয়াম ৫ মিলিগ্রাম
  9.  ভিটামিন এ ৩৭ আইইউ
  10. ক্যালসিয়াম ৩৬ মিলিগ্রাম
  11. ফসফরাস ২০ মিলিগ্রাম
  12. আয়রন ০.৫ মিলিগ্রাম
  13. ম্যাগনেসিয়াম ১৬ মিলিগ্রাম

লেখকের মন্তব্য

আমাদের আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং এর সাথে আপনি যদি এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে ইতি মধ্যে আপনি জানতে পেরেছেন গর্ভাবস্থায় আতা ফল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। এবং এর সাথে আরো বিভিন্ন প্রশ্নের সঠিক উওর পেয়েছেন আশা করি আপনাদের এই আর্টিকেলটি অনেক উপকারে আসবে। 
আপনি চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন কারন আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বিষয়ের উপরে আর্টিকেল পাবলিস্ট করা হয়। তাই আপনি যদি সঠিক তথ্য পড়তে ভালোবাসেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন। সবাইকে ধন্যবাদ আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মারিয়া অনলাইন ব্লকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url